ভুদাই সমিতির সেক্রেটারী হিসেবে কাজ করছি। পার্মানেন্ট প্রেসিডেন্টের পোষ্ট খালি আছে।
আমরা ভাবতাম আমরা জনগন সবছেয়ে বড় ভুদাই আর আওয়ামীলীগরাই সবছেয়ে চালাক। কিন্তু না একেরপর এক ভুল এগুলোকে আরো বড় ভুদাই হিসাবে প্রমান করেছে। এরা যুদ্ধাপারাধীর বিচারকে দিন দিন হাস্যকর করে ফেলছে।
পত্র পত্রিকায় এ ব্যাপারে খবর প্রকাশিত হয়ে আসছে।
আমার কাছে এখন বিএনপি মহাসচিবের কথায় সত্য মনে হচ্ছে। এরা বিরোধী দলকে দমনের জন্যই এই বিচার করছে।
এরযে বড় ভুদাই তার সাক্ষী তাদের ঠাকুরগাও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কুমার রায়। তিনি বলেন, জামায়াত নেতা হাকিমের বাড়ি এ উপজেলার জিয়াবাড়ি গ্রামে।
১৯৭১ সালে হাকিম ছিলেন কালমেঘ মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র। তখন তার বয়স ছিল মাত্র এগার বছর। এগার বছরের কেউ যুদ্ধাপারাধী হতে পারে এটা কি বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে?
এসব করে কার লাভ? মানুষ এগুলো দেখে জামায়াতের প্রতি যেমন সহানুভুতিশীল হবে তেমন হাজার হাজার আর্ন্তজাতিক পর্যবেক্ষকরাও এগুলো জানতে পারলে এই বিচার নিয়ে সন্দেহ শুরু করবে। আর যার পরিনিতিতে এই বিচার পড়বে হুমকীর মুখে ।
অবিলম্বে পাগলামী বন্ধ করে ভুদাই সমিতির দাবী অনুযায়ী সত্যিকার বদমাশ যুদ্ধাপারাধীদের বিচারের ব্যাবস্থা করা হোক।
খবর সু্ত্র- বিডিনিউজ২৪
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।