জেলখানাতে যাওয়া প্রত্যেক বালেগ নর-নারীর জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয়।
একটু আগে যুদ্ধাপরাধের বিচারের ট্রাইব্যুনাল, আইনজীবী প্যানেল ও তদন্ত সংস্থার নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে খুবই দুর্বল আইনজীবি প্যানেলের না ম দেখে আমরা সবাই হতাশ। কারন এখানে কোন ষড়যন্ত্র কাজ করছে কিনা দেখতে হবে। কারন বিচারের মুল সাফল্য নির্ভর করছে আইনজীবি প্যানেলের উপর।
আমরা দেখতে পাচ্ছি রাজশাহী মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর নেতৃত্বে ১২ সদস্যের আইনজীবী প্যানেলে আছেন সৈয়দ রেজাউর রহমান, নুরুল ইসলাম সুজন এমপি, খন্দকার আব্দুল মান্নান,সৈয়দ হায়দার আলী, সানজিদা খানম এমপি, রানা দাশ গুপ্ত, জিয়াদ আল মাসুম, সুলতান মাহমুদ শিপন, গোলাম হাসনাইন, জহিরুল হক ও মোশাররফ হোসেন কাজল। উপরে উল্লেখিত আইনজীবিদের দলীয় ভাল পরিচয় থাকলেও উকিল হিসাবে যেমন কোন সাফল্য নেই তেমনি প্রতিমন্ত্রী কামরুলের খাস চামচা হিসাবে এদের পরিচয় আছে।
পক্ষান্তরে জামায়াতের আইনজীবি হিসাবে যাদের শুনা যাচ্ছে তারা হলেন, ব্যারিষ্টার রফিক উল হক, ব্যারিষ্টার আব্দুর রাজ্জাক, ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিষ্টার হামিদ হোসাইন আজাদ(লন্ডন), ব্যারিষ্টার মোহাং বিন কাসিম, এডভোকেট তাজুল ইসলাম সহ আরো বহু দেশী বিদেশী আইনজীবি। উল্লেখ্য জামায়াত শুধু এই বিচারের জন্য ১০ কোটি টাকার বাজেট এবং বহু খ্যাতনামা বিদেশী আইনজীবি যাদের কিনা এ ধরনের মামলা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদেরকে ঠিক করে রেখেছে।
আমরা অধ্যাপক গোলাম আজমের নাগরিকত্ব মামলার মতো আরেকটি হার দেখতে চাইনা।
সরকার অবিলম্বে ব্যারিষ্টার আমির, ব্যারিষ্টার তানিয়া আমির, ব্যারিষ্টার সারা কামাল সহ টিভি চ্যানেলে মুখের থুবড়ী ফুটানো আইনজীবিদের নিয়ে নতুন প্যানেল দেয়ার আহবান করছি।
বিচার হাতেই হবে এবং যত দ্রুত & নিরেপক্ষ বিচার ততই মঙ্গল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।