আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৫৭ অফিসারের মৃত্যুকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য বলি দেয়া হলো ৭ জন পাহাড়ী আদিবাসীকে ..।



গত ২৫ শে ফেব্রুয়ারী ছিল বিডিয়ার বিদ্রোহের ১ বছরপূর্তি । যে ঘটনাকে আমরা প্রায় ভুলে যেতে বসেছিলাম,আমরা এখনো জানি না কি উদ্দেশ্য ছিল এর পিছনে, কেন মারা হলো ৫৭ আর্মি অফিসারকে,কারা ব্যবহার করেছিল সাধারণ বিডিয়ার সদস্যকে - হয়ত বছরপুর্তির এই দিনে সেই ঘটনাগুলো হয়ত পত্রিকার হেডলাইন অথবা মিডিয়া চ্যানেলগুলোর শিরোনাম হতো । কিন্তু সেই ঘটনার মূল হোতা যারা তারা হয়তো চায় নাই এই ঘটনা যাতে আবার মানুষের মনে আসুক । তাই তারা পরিকল্পনা করেছিলো কিভাবে মানুষের দৃষ্টি ফেরানো যায় অন্যদিকে - আর এই পরিকল্পনার অংশ কি ছিল পার্বত্য চট্রগ্রামকে উত্তপ্ত করা । একটু ভেবে দেখবেন কি পার্বত্য এলাকা থেকে কয়েকটি সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে কয়েকমাস আগে অথচ সেই ঘটনার জের ধরে পাহাড় উত্তপ্ত হলো এতোদিন পরে ।

কেন? এই সময়ে কেন? তাহলে কি একটি ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য সূত্রপাত করা হলো আর একটি নৃশংস ঘটনা, এর জন্য আবার প্রাণ দিতে হলো আরো ৬/৭ পাহাড়িকে? সেনাবাহিনী তথা সারা বাংলার মানুষের দৃষ্টিকে সরানোর জন্য ঘাতকরা বলি দিল আর কিছু নিরীহ প্রাণ । হয়তো নিজেদের স্বার্থ উদ্দার করার জন্য বলি দিবেন আরো কিছু বিডিয়ার সদস্যদের জীবন একটি সাজানো বিচারের মাধ্যমে । আমরা কি তাহলে যুগে যুগে এই সকল পলিটিসিয়ানদের কাছে বলির পাঠা হয়ে থাকবো । ........................................। ........................................।

জাতি জানতে চায় বলেছেন: আপনার মাইনাস খাওয়া দেখে আর আলীগ ব্লগারদের মন্তব্য দেখে আপনার সন্দেহটাকে সত্যই মনে হইতাছে! আর এধরনের সিচুয়েশন থেকে মানুষের দৃষ্টি সরানোর অদ্ভুদ পলিটিক্যাল মাইন্ড আলীগের বেশ ভাল করেই আছে! তার উপর সরকারী তদন্তের রিপোর্টে বিডিআর হত্যাযজ্ঞের জন্য কোন দোষী গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ নাই!!!!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।