আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

স্বপ্নঘুড়ির স্বপ্নযাত্রা

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience
সূচি মেঘে ঢাকা চাঁদ কথা বলতে গিয়ে মিনকার গলা বুঝে আসে। : “চোখ মুছে ফ্যাল শিগগির। জীবনটা অনেক বড় রে গাধা! আমি তো রইলাম তোর পাশে। সবসময় থাকব। অবশ্য তুই যদি চাস, তা হলেই।

” ঠান্ডা হাওয়া দিচ্ছে। ঝিরঝিরে বৃষ্টিও আরম্ভ হয়ে গিয়েছে। গুমোট ভাবটাও যেন কমে গিয়েছে হঠাৎই। কোথা থেকে যেন অচেনা ফুলের মিষ্টি একটা গন্ধ আসছে। দমকা হাওয়ায় এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে মিনকার ওড়না।

: “ইস...বৃষ্টি এসে গেল যে! ছাতাও আনিনি, বাড়ি ফিরব কী করে !” মিনকার গলায় একরাশ উদ্বেগ। :“দূর বোকা ! দেখছিস না কেমন উথালপাথাল হাওয়া দিচ্ছে। দেখিস মেঘ উড়ে যাবে, তেমন বৃষ্টি হবে না। গরমের হলকানিটা শুধু কমবে। ” :“ও আচ্ছা।

তুই বুঝি সবজান্তা!” মিনকার মনের মেঘটাও কেটে যাচ্ছে একটু-একটু করে। হাতের পিঠ দিয়ে চোখ দুটো মুছে নেয় ও। : “মিলিয়ে নিস আমার কথা। ” দীপ্রের গলা দৃঢ়। সত্যিই কখন যেন মেঘের ফাঁক দিয়ে উঁকি দিতে শুরু করেছে নীল রঙের আকাশ।

অন্ধকার কেটে গিয়ে হালকা হলদে চাঁদের আলোয় মাখামাখি হয়ে যাচ্ছে বাড়ির দেওয়াল, গাছের পাতায়, টিপ-টিপ বৃষ্টির ফোঁটাগুলো হাওয়ার দাপটে উড়ে-উড়ে যাচ্ছে। অল্প-অল্প বৃষ্টিতে ভিজছে ওরা আর পাশাপাশি হাঁটছে দুজনে। .........................................................................বন্ধুত্ব আর ভালোবাসার মিষ্টি গল্প। ২. ভালোবাসা কিংবা প্রেমে পড়ার গল্প ‘পৃথিবীতে ভালোবাসা বলে কিছু নেই’ টাইপ কাব্য চর্চা করে কাটিয়ে এই আমি আবার প্রেমে পড়লাম। পুরো ক্লিয়ার করে বললে বলতে হয় , প্রেম আমার ওপর পড়ল।

আমাদের ডিপার্টমেন্টেরই এক মেয়ে। সকালে মেসেজ পাঠায় তো রাতে ফোন করে। এটা ওটা গিফট করে। সঙ্গে কেজি দুয়েক অফসেট পেপারের লাভলেটার, দেখা হলেই রাজ্যের ভালোবাসার কথা। মেয়েদের ভালোবাসা মুনি ঋষিরাও উপেক্ষা করতে পারেননি আর আমি তো কোথাকার তুচ্ছ নাদান মানব ! যথারীতি প্রেমে পড়ে গেলাম।

কিন্তু মেয়ে বড়ই সেয়ানা, ছিপে মাছ গেঁথেছে দেখে সে তার প্রেমের জাহাজকে পুরা ব্যাক গিয়ারে দিয়ে দিল। এবার আমিই গিফট দেই, ফোন করি, ভালোবাসার ন্যাঁকা ন্যাঁকা কথা বলি মেয়ে নিস্পৃহ ! ..................................................................... একালের প্রেম পিরিতি এবং ছ্যাকা ইজ বেটার দেন একা নীতির আলোকে লেখা গল্প। ৩.তোমাদের এই নগরীতে মারামারি রক্ত আর হাসপাতাল এসব সে একেবারেই সহ্য করতে পারে না। আজও একান্ত দায়ে না পড়লে সে হাসপাতালে আসত না। আসতে হয়েছে ঠেকায় পড়ে।

সেই সাতসকালে রিক্সা নিয়ে বেরুতেই লোকটা ডাক দিল। কলাবাগান যাবে। চেহারা দেখে তার উঠাতে মন চায়নি। হতদরিদ্র চেহারা ; হাতে একটা কাপড়ের পুঁটলি। তবু বউনি প্যাসেঞ্জার বলে কথা।

খানিকটা দোনোমনা করে রাজি হয়ে যায় সে। কিন্তু রিক্সায় ওঠার খানিক পরে লোকটা রিক্সা থামাতে বলে রাস্তার পাশে বসে বমি করে। এরপর একপর্যায়ে একেবারে নিস্তেজ হয়ে শুয়ে পড়ে রাস্তার পাশে। খালেক মিয়া প্রথমে পাশে যায়নি। কে জানে, কেসটা কি অজ্ঞান পার্টি? না অন্যকিছু ? লোকটাই তাকে ডাকে।

আর কাছে যেতেই হাত চেপে ধরে। ভাই আমারে বাঁচান বলেই কিছুক্ষণ পরে আবার অজ্ঞান হয়ে যায়। মায়া হয় খালেকের । আর এই জন্যই লোকটাকে বয়ে এনেছে মেডিক্যাল পর্যন্ত। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছানোর পর আরেক হ্যাপা।

.................................................................................... ইট কাঠ পাথরের নগর সভ্যতা ভার্সেস একজন গ্রাম্য খালেক মিয়া। ৪.আমি আগের ঠিকানায় আছি ব্যাস, প্রথম দর্শনেই প্রেম। সেই থেকে নামটা বুকের মধ্যে লুকিয়ে নিয়ে ঘুরত। পাছে অন্য কারও ছায়া লাগে ওই নামের গায়ে। তখনও জানাজানি হয়নি পরিচিতদের মধ্যে।

ইচ্ছে হত পদ্মপাতার মোড়কে করে জলের গভীরে লুকিয়ে রেখে আসে, কেউ যাতে সন্ধান না পায় মানুষটির। বিয়ে ঠিকঠাক হওয়ার পরের দু’মাস প্রায় প্রতিদিন দেখা করত দুজনে; প্রাকবিবাহ প্রেম, উদ্দাম। ও পক্ষেও আবেগ কম ছিল না। দীপ ওকে প্রতিদিন বাড়ি পৌঁছে দিয়ে যেত। রোজ বাড়ি ফেরার পর স্বপ্নের মতো লাগত।

............................................................................................................................ রূপকথার এই কল্পনাপ্রবণতায় প্রথম প্রথম হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকত দিপা। ধীরে ধীরে কখন যে ও নিজেই ঢুকে পড়ল ওই মায়াময় বিভ্রমে, নিজেই টের পায়নি। বাবার জন্যে রূপকথার আকুলতা কমে গেল স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর। ওর নিজের জগৎ তৈরি হতে শুরু করেছে তখন। কিন্তু দিপা ডুবে থেকেছে এই অদ্ভুত খেলায়।

রূপকথা ওকে এই ডুবসাঁতারের দেশে একা পিছনে ফেলে একটু একটু করে পা রেখেছে জীবনের বাস্তবতায়। চারপাশ থেকে জীবনের উপকরণ সংগ্রহ করে ধীরে ধীরে এক অন্য রূপকথা হয়ে উঠেছে। যার কাছে বাবা শুধু একটা আবেগহীন উচ্চারণ মাত্র। চলতে চলতে হোঁচট খেলে হাতটা বাড়িয়ে দিয়েছে আনিস। অবয়বহীন এক বায়বীয় অস্তিত্বের চেয়ে একজন রক্তমাংসে গড়া মানুষকে ওর গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে।

............................................................................................................................ আনিস মাথা নিচু করে চুপ করে রইল। দিপার দিকে তাকিয়ে খুব মায়া হল। অদ্ভুত এক ভালবাসার বেদনায় এই প্রথম সাবলীলভাবে দিপার দু কাঁধে হাত রাখল। এই স্পর্শে কম্পন নেই, উষ্ণতা আছে। : তোমরা যেভাবে খুশি ভাল থাকো, আমি কিন্তু সেটাই চাই।

এরপর কি বলল আনিস সেটা দিপা জানে না। শুধু দেখল-ওর ভালবাসার বৃত্তের শেষ দাগটি পার হয়ে চলে যাচ্ছে আনিস। ওর ঘরের দরজা পেরিয়ে, সিঁড়ি দিয়ে নেমে ড্রইংরুমের ভেতর দিয়ে বাইরের বারান্দায়, তার পর গ্রিলের দরজা খুলে রাস্তায়-একবারও পিছনে না তাকিয়ে চলে যাচ্ছে আনিস। ............................................................................................... জীবন যেখানে যেমন; তবু পিছু ফিরে চায় মন। কল্পনার জগৎ এর আপাত মিথ্যা চিরসত্যি হয়ে যায় কখনো।

৫.কালনিশির ঘাট আয়..... আয়.......... আয়......... আয়....... ! একঘেয়ে সুরে কে যেন ডাকছে। মা যেমন করে হারিয়ে যাওয়া সন্তানকে ডাকে ঠিক তেমনি এ ডাকের মধ্যেও যেন একটা প্রাণের স্পর্শ আছে আরও আছে রহস্যময় এক নেশা যাতে সাড়া না দিয়ে থাকা যায়না। রুপম হেঁটে এগিয়ে যায় মন্দিরের সামনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে লাফিয়ে পড়ে নদীতে ঠিক সন্ন্যাসীর মত। পরদিন সকালে কালনিশি ঘাটের খাঁড়ির নিচে খুঁজে পাওয়া যায় রুপমের মৃতদেহ। ধারণা করা হচ্ছে, অন্ধকারে পথ হারিয়ে মন্দিরের সামনে নদীর খাঁড়িতে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তার।

............................................................................................... গা ছমছমে ভুতের গল্প। ৬.পরী তোর জন্য আমি হাত বাড়িয়ে দিলাম তোকে ছুঁয়ে দেবার জন্য। তোকে স্পর্শ করলাম। বিশ্বাস কর একদম বান্তব, সত্যি ছোঁয়া। তোর উষ্ণতা আমার হাতের আঙুলে লেগে গেলো।

তোর স্পর্শ এখন আমার অস্তিত্বে। কিন্তু আমি জানি তুই এসবের কিছুই অনুভব করিসনি। জোছনার মতোই তোর হাত গলে অনুভবহীন আমার স্পর্শ গড়িয়ে পড়ে গেলো! : পরী আজ অনেক জোস্না তাই নারে। তোর মনে আছে তুই যখন আমার সাথে কথা বলতি তখন জোস্না তোকে অনেক ডিস্টার্ব করতো। জোস্নার আলোর যন্ত্রনায় তুই ঘুমাতে পারতি না।

এখনো কি জোস্নার আলো তোকে বিরক্ত করে? : হুম, করেই তো। একটু হেসে বললি তুই। আমি সাথে সাথে যেন উড়ে চলে গেলাম তোর কাছে। স্পষ্ট দেখতে পেলাম তোর বাম গালের ছোট্ট টোলটাকে। ............................................................................................... মিষ্টি প্রেমের গল্প জীবনবাস্তবতার মসলা মিক্স।

৭.স্বপ্নঘুড়ি “ওয়েল সিমু, তোমার প্রবলেমটা বুঝতে পারছি। তুমি লিখেছ, তোমার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ঠিকমতো কথাও হয় না, কারণ সে তোমাকে সময় দেয় না। আমার মনে হয়, তোমার এই সম্পর্কে থেকে বেরিয়ে আসা উচিত। তুমি নিশ্চয়ই একজন মন মতো বন্ধু পেয়ে যাবে, যে তোমার সময় দেবে, সঙ্গ দেবে। এমন কাউকে তুমি নিশ্চয়ই খুঁজে পাবে যে আজ এই মেঘলা রাতে তোমাকে চাইবে, তোমাকে একমুহূতের জর্ন্য আড়াল হতে দেবে না।

এমন করে ভাবছ না কেন? ইউ নো, টাইম ইজ দ্যা বেস্ট হিলার ..এনিওয়ে সিমু , তোমার জন্য এখন প্লে করছি ফুয়াদ ফিচারিং ‘মন ভাবে যারে এই মেঘলা দিনে গানটি..’ এতে নিশ্চয়ই তোমার মন ভাল হয়ে যাবে। ডিয়ার লিসনার্স, আজ সারারাত আমরা এমন অনেক অনেক মিষ্টি গান শুনব, শেয়ার করব নিজেদের কথা। আপনারা আছেন অনিন্দিতার সঙ্গে ‘এই মায়াবী রাতে’ অনুষ্ঠানে। স্টে টিউন্ড । .................................................................................................................... আর অয়ন জানলার ধারে সরে এসেই বুঝতে পারল মনের ভিতরের নীরব নিস্তব্ধ রাস্তায় একটা জায়ান্ট স্ক্রিন টাঙানো।

সেখানে ফুটে ওঠে একের পর এক ছবি, রাত বারোটার কালো আকাশের নীচে বিকেলমাখা পার্কের ছবি এবং হাত ছুঁয়ে থাকা দু’জন ছেলেমেয়ের সংলাপ। : “পরী... লাভ ইউ। ” : “লাভ ইউ টু। ’ : “আমার সাথে থাকবি তো সারাজীবন? নো-নো, এত সুন্দর করে হাসলেই শুধু চলবে না, উত্তর দিতে হবে ম্যাম... কী রে, চুপ করে আছিস কেন? : “না....মানে...অয়ন তুই খুব ভাল ছেলে। বাট আমি তোকে বিয়ে করার কথা কখনোই ভাবতে পারছি না।

তুই জানিস আমাদের প্রবলেমটা” : “মানে কি? সব প্রবলেমই ম্যানেজেবল ইউ নো... .................................................................................................................... বলেই অনিন্দিতা একটু লজ্জা পেয়ে চুপ করে যায়। ধানমন্ডিতে নামার আগে অনিন্দিতা অয়নের মোবাইল নম্বর নেয়, আর তাকে একটা মিস্ড কল দিয়ে দেয়। অনিন্দিতা নেমে গিয়েছে গাড়ি থেকে। লাইটপোষ্টের সোডিয়াম আলোর নীচে দাঁড়িয়ে আছে লাল টপ আর জিন্স পরা ঝকঝকে হিরা। হাতে ভাঁজ করা স্কার্ফটা।

....................................................................................................................সমকালীন মিষ্টি প্রেমের গল্প। ৮.দেবশিশু বাচ্চুমিঞা এমন আগেও অনেক দেখেছে। এলাকায় বিভিন্ন বিদেশী এনজিও সংস্থার কল্যানে বিনোদপুর বাজারে এমন বিদেশীলোক ডালভাত। তবে বাঙালি চেহারার লোক কিন্তু বাংলা জানে না এমন লোকের সাথে বাচ্চুমিঞার সাক্ষাৎ হয়নি আগে। আর লোকটির চেহারার মধ্যে এমন কিছু আছে যার জন্য বাচ্চুমিঞাও কিছুক্ষণ হা করে তাকিয়ে থাকে লোকটির দিকে।

ততক্ষণে গাড়িটিকে ঘিরে বেশ লোক জমে গিয়েছে। নানাজনে নানা প্রশ্ন করছে। কিন্তু যুবকটি এই সব কিছু উপেক্ষা করে পা বাড়ায় স্কুলঘরটির দিকে। আর ঠিক তখনই সামনের কাশবন থেকে হঠাৎ বৈশাখের ঝড় শুরু হয়। উপস্থিত সবাই এদিক-সেদিক দৌড়াতে শুরু করে।

শুধু সেই বিদেশী যুবক অনড় দাঁড়িয়ে থাকে। তার সঙ্গী বিদেশী ভাষা জানা লোকটি তখন নিরাপদে দাঁড়িয়ে যুবকটির উদ্দেশ্যে চিৎকার করছে বাচ্চুমিঞার ছাউনির নিচে চলে আসার জন্য। ঝড়ের যা তাণ্ডব দেখা যাচ্ছে এখনি হয়ত বড় ধরনের বাজ পড়বে। কিন্তু সেই অ™ভুত যুবকটির কানে কিছু পৌঁছায় না। বৃষ্টির মধ্যে ভিজতে ভিজতে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে বিনোদপুর হাই স্কুল এন্ড কলেজের স্কুলঘরটির দিকে।

.................................................................................................................... সংসার বঞ্চিত এতিম ছেলে এরিক। মা বাবা কাউকে চোখেই দেখেনি। কেউ বেঁচে আছে কি না জানে না। তাদের চেহারা কেমন তাও জানে না। একটা ছবি পর্যন্ত নেই।

আর তার আসল বাবা? সেটা কি হানাদার বাহিনীর কেউ? কোনো রাজাকার কুত্তা ? তাও জানে না। শুধু জানে, সে যুদ্ধ শিশু। স্যাম তাকে দেব শিশুর মতো বুকে তুলে নিয়েছিল। তারপর তো এই জীবন। অসলোতে বাবা স্যাম আর মা লেমিং এর সঙ্গে বসবাস।

অকৃপণ স্নেহ আর ভালোবাসা সে পেয়েছে বর্তমান বাবা মায়ের কাছ থেকে। .................................................................................................................... কষ্টের মধ্যে হুইফেন হাসে মিষ্টি করে। সমুদ্রকন্যার দেশ নরওয়ের মেয়ে হুইফেন খুব সুন্দর দেখতে। ঘিয়ে রঙের চুল। নীল নীল চোখ দুটো যেমন ডাগর, তেমনি গভীর।

মেয়েটা যেন তোমার মতো হয় হুইফি। বৌয়ের পেটে হাতে দিয়ে বাচ্চার কান্ড দেখে হাসে এরিক। বলে, : খুব কষ্ট না? : তুমি কাছে থাকলে কষ্ট বুঝতে পারি না এরিক। আবার মায়ের কথা ভাবে এরিক। দুঃখিনী মায়ের পাশে এমন কেউ ছিল না যে একটু সঙ্গ দিতে পারতো কষ্টের দিনগুলোতে।

আহা! তার কিছুই করার নেই এখন কেমন এক শূন্যতা। কেমন এক হাহাকার। কাউকে বোঝাতে পারে না। অজান্তেই বড় নিঃস্বাস ফেলে সে। .................................................................................................................... আমাদের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার ; দেশের মাটির সোঁদা গন্ধের টান জš§গত।

৮ টি ভিন্ন স্বাদেও গল্প। যার কোনটা হয়তো অঅপনার পরিচিত আর কোনটা একেবারেই নতুন। গল্পগুলো পড়ে মিলিয়ে নিতে পারেন আপনার জীবনের সাথে অথবা খুজতে পারেন জীবনের নতুন কোন দৃষ্টিকোণ। স্বপ্নঘুড়ি সন্দিপন বসু মুন্না প্রকাশক বিডি পাবলিকেশন্স প্রচ্ছদ ইশতিয়াক আহমেদ অলংকরণ মামুন হোসাইন পরিবেশক বাংলাদেশ গণিত ফাউন্ডেশন, প্রতিভা প্রকাশনী এবং ঝিনুক প্রকাশনী।
 


সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.