অািম কাউেক কিছু ভাল করে েবাঝােত পাির না।
বিয়েতে অতিথিরা আসবেন এ আর নতুন কি? কিন্তু যখন শত-শত অনিমন্ত্রিত মানুষ কৌতুহলের দৃষ্টি নিয়ে কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে আসে, তখন নিশ্চয়ই সেখানে কোনো কারণ থাকার কথা। হয়েেছেও তাই। সোমালিয়ায় শতবর্ষী এক বৃদ্ব এ কিশোরীকে বিয়ে করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন। আর এ বিয়ে দেখতে অসংখ্য মানুষ সেখানে ভিড় করে।
বর আহমেদ মুহাম্মদ দোরে। তার বয়স ১১২ বছর। ইতিমধ্যে পাচটি বিয়ে করেছেন। সেসব সংসারে সন্তানও আেছ ১৮ জন। কিন্তু তাতে কি ! আহমেদ দোরের বায়না, আরেকটি বিয়ে করবেন।
যে কথা সেই কাজ। পছন্দ করলেন ১৭ বছরের এক কিশোরীকে। আর কী কান্ড ! কিশোরী মেয়ে সাফিয়া আবদুল্লেহ কি না এই বুড়োর সঙ্গে বিয়ে বসতে রাচজ কিবা করবে কাজি। অবশেষে ধুমধাম করে বিয়ে হলো শতবর্ষী আহমেদ দোরে ও কিশোরী সাফিয়া আবদুল্লেহর।
বিয়ের পর দোরে বলেছেন, ঈশ্বর আমার স্বপ্ন পূরণ করেছেন, আর কনে পক্ষ বলেছে, শতবর্ষী দোরেবক স্বামী হিসেবে পেয়ে সাফিয়া খুশি।
দোরে বলেছেন, তাদের দুজনেরই বাড়ি সোমালিয়ার মধ্য অঞ্চলের গালগুদুদ এলাকার একই গ্রামে। তিনি স্বীকার করেচেন, নদুন বউ সাফিয়া তার নাতনির বয়সী হলেও তিনি নাকি দীর্ঘদিন এই কনের জন্য অপেক্ষা করেছেন। তিনি জানান, সাফিয়াকে তিনি অনেক আগে থেকেই পচন্দ করে রেখেছেন। কিন্দু বয়স হয়নি বলে তিনি এ কথা কাউকে বলেননি। সাফিয়া প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরই কতনি নিজেই তাকে বিয়র প্রস্তাব দেন।
দোরে বলেন, বিয়েতে রাজি করার জন্য আমি সাফিয়ার ওপর কোনো জোর করিনি। ভালোবাসার দীর্ঘ অভিঞ্জতা দিয়ে আমি তার মন জয় করেছি।
বিবিবস থেকে সংগৃহিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।