আমরা খমতায় গেলে স্বাধীন বাংলাদেশে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবো,নব্য রাজকারদের বিচার করবো। ৭১এর রাজাকারেরা চিহ্নিত, কারন তারা পাকিস্তানের স্বাধীনতা সার্বভৌমত রক্শা করতে চেয়েছিলো,নব্য রাজাকারদেরও চিহ্নিত করতে হবে। কিভাবে! যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে। কারাএরা! ১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক ২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং ভেজাল,প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে যারা ব্যবসা করছে ৫নং-অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে । এরা নব্য রাজাকার,এরা যে ধর্মেরই হোক,যে দলেরই হোক এদেরও বিচার করতে হবে।
আমরা খমতায় গেলে দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না,রাজনীতিকে রোজগারের পেশা বানাবো না। অংগীকার হবে রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ । স্বাধীনতার ৪২ বছর ধরে আমাদের দেশে যা হয়েছে তা হলো রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ও নিজেদের আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সুবিধাভোগী, শুভাকাংখীদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ,বৃদ্ধি করেছে অন্যদিকে
ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে
ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে
ঃ যানযট বাড়ছে
ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে
ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে
ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে
ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে ইত্যাদ,ি
কি হয়েছে ৪২ বছর স্বাধীন বাংলাদেশে তার সামন্য নমুনা। এভাবে আর চলতে পারে না। আমরা গরীব,নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তায় জীবন আর চলে না।
সকল রাজনৈতিক দলকে ভোটের আগে অংগীকার করতে হবে আমরা খমতায় গেলে স্বাধীন বাংলাদেশে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে। আমাদের দেশে যত রাজনৈতিক দল আছে সকল দলই দেশের উন্নয়ন চায়,কল্যাান চায়,মুখে বলে ,বাস্তবে নিজেরা ও নিজেদের আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সুবিধাভোগী, শুভাকাংখীদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ, আর সাধারন অরাজনৈতক নাগরিকদের সম্পদ,খমতা,আরাম আয়েশ ভোগ পার্থক্য আজ ¯পস্ট দৃশ্যমান,। রাজনৈতিক দলগুলির নিজেদের মধ্যেই গনতান্ত্রিক চর্চ্চা নেই। রাজনীতি রোজগেরে পেশা। এই রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে নিজেদের,ধনীদের ধন সম্পদ রক্খা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছে।
জনগনকে ধোকা বোকা না বানিয়ে সকল রাজনৈতিক দলকে সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে দরীদ্ররা ও সকল জনগন ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য। আর তা না পারলে রাজনৈতিক দলগুলোকে বলতে হবে স্বীকার করতে হবে আমরা ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন এ রকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে পারবো না। প্রয়োজনে গণজাগরনে অংশগ্রহনকারী সকল প্রজন্মকে নিয়ে নতুন দল তৈরী করা হবে যে দলের গঠনতন্ত্রে অর্ন্তরভুক্ত করতে হবে যে, দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধিরা একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হতে পারবে না। দেশপ্রেম নিয়ে দেশসেবার রাজনৈতিক কর্মী,নেতা,মন্ত্রী,এম পি,সকল জনপ্রতিনিধির মুলমন্ত্র হবে আমরা দেশ সেবা করবো, একটি নির্দিষ্ট পরিমানের সম্পদের বেশী মালিক হবো না,রাজনীতিকে রোজগারের পেশা বানাবো না। অংগীকার হবে রাজাকার মুক্ত, ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে সে রকম স্বাধীন বাংলাদেশ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।