আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দুই দুইটি বিষবৃক্ষ তারিকজিয়া, কোকোজিয়া।।

কবঠ

এই গিনি বিশ্বাস করনের দরকার নাই। তারিক জিয়া ও কোকোর সততা প্রশ্নাতীত। তারা শহীদ জিয়ার সন্তান। তারা ভুতপুর্ব বাস্তুহারা প্রধানমন্ত্রীর নয়নের মনি। দুষ্ট আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা কথা বলে তাদের চরিত্রের উপর কালিমা লেপনের চেষ্টা করছে।

ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন এই গুলি নাটক। যদিও নাটকের শুরুটা বিএনপি করেছিল তাই বলে নাট্যকারকে নিয়েই নাটক করতে হবে । এমন কথা কোথায় লেখা আছে নাকি। তখন জজমিয়ার নাটকটা জাতীর জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ছিল। শেখ হাসিনার মতো কর্কষ একজন নেত্রীকে দিনের আলোয় র্দুবৃত্তরা গ্রেনেড হামলা করে মেরে ফেলতে চাইবে আর সরকার একটা নাটক পর্যন্ত করবে না, তা কি করে হয়।

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করাই তো বিএনপির একমাত্র নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল। তাই বলে জনগনের দল আওয়ামী লীগও নাটক করবে। শেয়ার মার্কেটের হাজার হাজার কোটি টাকা এভাবেই বুঝি জায়েজ করছে বর্তমান সরকার। কোকো এখনো দুগ্ধপোষ্য শিশু তাকে নিয়ে এমন নাটকের অবতারনা কেন যে সরকার শুরু করেছে তা দেশবাসী বোঝে। এপর্যন্ত এই সরকারের অধিনে হওয়া স্থানিয় সরকারের সব নির্বাচনেই সরকার পক্ষ হেরে গিয়ে ইমেজ সংকটে পরেছে।

সম্ভবত সেই কারনেই তারিক ও কোকোর উপর নেমে এসেছে র্নিলজ্জ নাটকীয় হামলা। এই টাকা ফেরৎ আনার নাটকটিতে কোকোর জনপ্রিয়তা আরো বাড়বে। এই টাকা গুলি আসলে কোকোর ছিল না ছিল জয়ের গত বিএনপির সময় জয়ের এই টাকা দুদক জব্দ করে যা বর্তমান ক্ষমতাশীন দল ক্ষমতার অপব্যাবহার করে কোকোর নামে চালিয়ে দিচ্ছে। কোকো তো শিশু ও কি বুঝে। খাওন আর ঘুমান ছাড়া কোন কাজ কি তিনি জীবনে মনোযোগ দিয়ে করেছেন কখনো।

মায়ের মত পড়ালেখাতেও কবঠ। কোকো কি ভাবে এতবড় আকামটা করবে। যত্তোসব আওয়ামী ভন্ডামি। বেগম খালেদা জিয়া হলেও না হয় বিশ্বাস করা যেত। তিনি অনেক গুনের অধীকারিনী।

তিনি সোয়াদুইবারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বাস্তুহারা। তিনি কালোটাকা সাদা করেন ক্ষমতাশীন থাকা অবস্থায়। তিনি পাচ পাচটা জন্মদিনের অধিকারিনী। তিনি ফালুকে নিয়ে হজ্বব্রত পালন করেন।

তিনি সমগ্র মুসলিম সম্প্রদায়ের একমাত্র মহিলা খাদেম। তিনি আক্ষা মুসলিম জাহানের একমাত্র মহিলা নেত্রী। তারই কনিষ্ট পুত্র কোকো তার কিসের অভাবে যে, এজাতীয় অপকর্ম তাকে করতে হপে। কোমর ভাঙ্গা বৃটিস নাগরিক বাংলার ষোলকোটি মানুষের নয়নের মনি তারিক জিয়া বেগম জিয়ার বড় সন্তান। তার বিরুদ্ধেও আছে প্রচুর অভিযোগ।

তবে বাংলার মানুষ জানে এই অভিযোগ সমুহের কোন ভিত্তি নেই। বর্তমান সরকার তাদের সমস্ত কর্দয কাজগুলি দিয়ে তারিক ও কোকোকে মাখিয়ে কর্দমাক্ত করতে চাইছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ হয়তো ভুলে গেছে ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আজ নয়তো কাল ক্ষমতা তাদের ছাড়তেই হবে। তখন ভারতের পবিত্র জল দিয়ে তারিক ও কোকোকে ধুয়ে বাংলাদেশের ক্ষমতায় বেগম খালেদা জিয়া তার ঔরসজাত এই দুইটি বিষ বৃক্ষ রোপন করবেন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।