যে বেসেছে ঝর্ণা ভালো, যে বেসেছে ঝিনুক। তার হাতে আয়ু রেখায় ভীষন রকম অসুখ।।
যদি যাই; উচ্ছ্ন্নে যাই ব্যাপকতর আকাশখানা নিয়ে;
ছেঁড়া সাদা মেঘ; অপরাজিতার রং-
এই যে সারাক্ষন ওম হয়ে থাকে ছোট্ট বুক-পাঁজরে
উচ্ছন্নতাই দেখি হয়ে উঠে নিয়তি সাবলীল।
ওদিকে পূণ্যশ্লোক যন্ত্রাংশের রক্ত চক্ষু ডাক
কাদাজলে পা ডেবে আস্ত উর্ধ্বমুখী হয়ে থাকি।
যাই যদি হায়! উচ্ছন্নে যাই।
বেলা পড়ে এলে, অনেকক্ষণ তপ্ত মধ্যাহ্ন পরে
ধান কাউন সরিষার বিস্তৃত ছবির উপরে
সেই যে দীর্ঘ দীর্ঘতর ছায়া; তাতে থমকে আছি
আছি বিহ্বল অন্যমনস্কতায়; যদিও শকুনের ঘরে
জমা পড়ে গেছি অন্তরাত্না নিয়ে।
চক্ষু ঠুকরে খায় শতাব্দীর বাজ; কোঠরে অনেক গহীনে
এক চিলতে আকাশ দেখে সেও কি থমকায়? খানিক?
উচ্ছন্নে যাওয়া ছাড়া
এই বিপুল পরিহাসে
কি আর উপায় যদি আকাশের ওম বুকে সাধা।
বিন্দু বিন্দু, কণা কণা চঞ্চলতায়
যাচ্ছি যাই চলে উচ্ছন্নতায় ক্রমশ:
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।