আমার এই লেখাটি প্রিয়তমেষুর
ই বুক বানায় কেমতে?????কেউ জানলে আওয়াজ দিয়েন!!!! Click This Link এর বিপরীতে। একটা কমেন্ট করেছিলাম, এর পরিপ্রেক্ষিতে এখানে রনি রাজশাহীও জানতে চেয়েছেন বিস্তারিত। যারা এ বিষয়ে অভিজ্ঞ, তারা হয়তো আরো ভালো করে জানাতে পারতেন বিষয়টা। আমি 'কাজ চালানোর' মতো করে জানি। সেটাই জানাচ্ছি।
অভিজ্ঞরা পরামর্শ দিতে পারেন। সাদরে গৃহীত হবে।
দেখুন, কনভার্ট টু পিডিএফ করলে, এক পৃষ্ঠা এক পৃষ্ঠা করে সবগুলো পৃষ্ঠাই পিডিএফ আকারে চলে আসবে। আপনি ওয়ার্ডে যতোগুলো পৃষ্ঠা রাখতে চান, ততোগুলোই আসবে। কোনো সমস্যা নেই।
কিন্তু আমি যে যে অপশনের কথা বলেছি (ঐ পোস্টে), সেগুলো পাবেন না। তাহলে উপায়?
ওকে, উপায় হলো, আপনি প্রিন্ট অর্ডার দিবেন। তার আগে দেখুন, আমি এই লেখাকে বই আকারে সাজাতে চাই। প্রিন্ট অর্ডার দিলে একটা ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে একদম উপরে পাবেন, প্রিন্টার নেম।
এখানে ক্লিক করে প্রিন্টার হিসেবে "এডোব পিডিএফ" সিলেক্ট করুন।
এবার প্রোপারটিজ এ গিয়ে তিনটা অপশন দেখবেন। প্রথমেই আছে লে আউট। পোর্টেট, ল্যান্ডস্কেপ ও প্রতি পেজে কয়টা পৃষ্ঠা রাখতে চান, সিলেক্ট করুন। আমি পোর্টেট ও ২ টা করে পৃষ্ঠা রাখার জন্য বলেছি।
পেপার কোয়ালিটিতে ক্লিক করে কালার সিলেকট করুন। কিংবা সাদাকালো, যেটা করতে চান।
এবার এডোব পিডিএফ সেটিংসে পেপার সাইজ সিলেক্ট করুন। বাকিগুলো মোটামুটি ডিফল্ট যা আছে, তা থাকলেই হবে।
এবার ওকে চাপ দিয়ে প্রিন্ট অর্ডারও ওকে করুন।
সেভ করবেন কোথায় ও কি নামে, তা সিলেক্ট করুন। ব্যাস, তৈরি হয়ে গেলো আপনার পিডিএফ ই বুক।
কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে যারা কাজ করেন, তারা বলতে পারবেন, খুব ভালো একটা সফটওয়ার এটা। বই বানানোর জন্য আদর্শ। কোয়ার্কের কাজটা প্রথমে একটু জটিল লাগবে (সব জিনিসই প্রথম প্রথম জটিল ই লাগে)।
শিখে নিলে মজা পেয়ে যাবেন, তখন ভালো লাগবে কাজ করতে। এরপর কোয়ার্কের কাজ নিয়ে চেষ্টা করবো একটা পোস্ট দিতে। দেখুন, কেমন একটা বই বানিয়েছিলাম কোয়ার্কে।
কোনো উপকার হলে আনন্দিত হবো।
ধন্যবাদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।