আমার সম্পর্কে বলার মতো কিছু নেই।
আবর্জনাও আর ফেলনা নয়ঃ
আবর্জনা থেকে জৈব তেল উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণ বিষয়ে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা জমা দিয়ে এইচএসবিসি তরুণ উদ্যোক্তা পুরস্কারের ব্রোঞ্জ পুরস্কার জিতেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের দল স্পার্টান্স- বাংলাদেশ। এর সদস্য তিনজন হলেন এ কে এম তানভীর হোসাইন, অভিজিৎ বড়ুয়া ও সোহেল রানা।
বিশ্বব্যাপী প্রধান সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং জ্বালানিসংকট। এ সমস্যাগুলো সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে জৈব তেলের ব্যবহার।
তাই পরিকল্পনা ছিল মাতুয়াইল ল্যান্ডফিল থেকে দৈনিক ১৬ টন আবর্জনা সংগ্রহ করা এবং সেগুলো 'পাইরোলাইসিস' পদ্ধতিতে প্রক্রিয়াজাত করে দৈনিক এক হাজার ৪৮০ লিটার গ্রিন পেট্রল বা জৈব তেল উৎপাদন ও তা বাজারজাত করা' তাদের ব্যবসায়িক পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা যায়।
এই প্রকল্পের ফলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে। প্রচলিত পেট্রল এবং অকটেনের চেয়ে কম দামে জৈব তেল বাজারে ছেড়ে জৈব জ্বালানি তেল ব্যবহারে মানুষকে উৎসাহিত করা হবে। এ ছাড়াও পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থ আমদানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বাঁচানো সম্ভব হবে। পাশাপাশি পরিবেশ দূষণও কমানো যবে।
প্রাথমিকভাবে প্রায় ছয় কোটি ৭০ লাখ টাকার বিনিয়োগ প্রয়োজন এই প্রকল্পে।
বাজারে পরিবেশবান্ধব সিএনজির মূল্য তুলনামূলকভাবে কম। 'ইঞ্জিনের দক্ষতা নিশ্চিত করতে সিএনজির পাশাপাশি পেট্রল বা অকটেনের বাধ্যতামূলক ব্যবহার ও বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় সিএনজি স্টেশন না থাকায় এটিকে হুমকি হিসেবে দেখা হয় না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।