মনে হয় তোমাকে আমি বুঝতে পারছি। যতই তুমি উচ্ছসিত হও।
প্রগলভতার আড়ালে তোমার দু'চোখে খেলে যাচ্ছে বিষাদের ছায়া।
কতদিন গেছে। তোমার আহ্লাদ আর ব্রীড়াই ছিল প্রধান।
কত
গল্প ছিল তোমার-সমুদ্রের,হাওয়ার,রাত্রির,অন্ধকারের।
আর সবকিছু ছাপিয়ে রাত্রিভর জেগে থাকতো হ্লাদ।
তন্দ্রাচ্ছন্ন আকাশের,বৃষ্টি ধোয়া সকালের গায়ে লেগে রইলো
তোমার অফুরন্ত হাসির জেল্লা। শত শোকের ভেতরেও তোমার
কন্ঠে রচিত হতো সুখের সরোদ।
কটাক্ষ কী ভর্ৎসনা কোনো কিছুই তোমার অকারণ হাসির স্রোত
ঠেকাতে পারেনি।
তুমি যেন বসন্তের কোকিল। অনবরত কুহু
ডাকই তোমার আরাধনা। নিরস্ত্র করার মতো কোনো প্রতিবন্ধক
আদৌ কোথাও ছিল না। তুমি মন্দ্রিত ছিলে ভেতরের আনন্দের
অনলের উচ্ছাসে।
অথচ এখন তোমাকে অনেকদিন চুপ থাকতে হবে।
কারা যেন
অকস্মাৎ নিষেধের তর্জনী তুলেছে। সকল আনন্দের উচ্ছাসের বিরুদ্ধে
কারা যেন অসিষ্ণু। কারা যেন কেবলি হাতড়ে ফিরছে
পৈশাচিক ড্রাকুলার ধকধকে চোখ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।