আমাদের ছড়া গুলো সমাজের আয়না,যার কাছে কোন কিছু ঢেকে রাখা যায়না!
ছোট একটা ছেলে বাবা মায়ের আদরের, প্রায় সারা বছরই রোগ ব্যাধি লেগে থাকে
ছেলেটার মায়ের কিছু অদ্ভুদ বিশ্বাস ছিলো,সে বিশ্বাস করতো নদীতে এমন বিশেষ কিছু থাকে যার দ্বারা আরোগ্য সম্ভব । তাই সে এ বলে মানত করলো যে আমার ছেলে ভালো হলে নদীতে ছেরে দেবো ।
হতে পারে কাকতালিয় ভাবে ছেলেটা সুস্থ্য হলো, এবং তার মা তাকে নদীতে, আর সবাই দেখল একটা কুমির বাচ্চা ছেলেটাকে নিয়ে যাচ্ছে, সবাই আতংকিত হলেও ছেলের মা মোটেও আতংকিত না, কারন সে জানে তার ছেলের কিছু হবেনা,
এবং হলোও তাই ,
কুমির ছেলেটাকে নিয়ে যাওয়ার প্রায় দশ মিনিট অথবা তার চেয়ে কিছু কম সময়
পার করে আবার অক্ষত অবস্থায় ফিরিয়ে দিয়ে গেল,
উৎসুক লোকজন অবাক হয়ে দেখলো এ ঘটনা, এবং ছেলেটাকে ঘিরে ধরে জানতে চাইলো যে সে পানির নিচে কি দেখলো, আর কুমির তার সাথে
কি আচরন করলো , ছেলেটা সাফ জানিয়ে দিলো যে তা বলা যাবেনা
বললে আমার মুখে রক্ত চলে আসবে আর আমি মরে যাবো, অনেক সেষ্টা করেও
কেউ ছেলেটার মুখ থেকে কোন কথা বের কৎরতে পারলোনা ।
এঘটনার পর কেটে গেছে প্রায় ৩৫ বছর আজো কেউ জানেনা সেই নদীর নিচের অজানা কাহিনী,
এত বছর পর যখন এঘটনার কথা আমি আমার বাবার মুখ থেকে শুনতে পাই আর কি ঘটেছিলো এমন প্রশ্নে যখন এখনও বাবাকে নিরুত্তর থাকতে দেখি তখন মনে হয়
বিষযটা সম্ভবত গোপনিয় ।।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।