আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কি কি করাযায় বার বার কাজগুলো নির্ভুল ভাবে করার জন্য?



আসলে কারা কারা কোটী কোটী ডলারের নিরাপত্তা ধ্বংস করে নিজেরা কাজে ফাঁকি দিয়ে আনন্দ পায়। তাদের ভাল পড়াশুনার ব্যবস্থা করুন। কারন গতবছর নিরাপত্তার ব্যবস্থা পাকাপোক্ত ভাবে করা হয়। তারপরও কিছু খুনি পুনরায় মনে করিয়েছে। হয়ত প্রতিবছর বসার যে নির্দেশ তা শুধু যন্ত্রের হুকুমে দেয়া হয়েছিল।

তাই তিনি বলছিলেন। কিন্তু সত্যিতে অন্য কাউকে বসান। এছাড়া হিংসুকের দল বার বার খুনোখুনি করে নতুন ঝামেলা বাধায়। এছাড়া হয়ত নিজের ছেলে ও নাতী নাতনীদের মার্চ থেকে শুনিয়েছিল তাই তারা কিছুই করেনি। এ জন্য হয়ত আবারও আমাকে জুলাই আগস্ট মাস থেকে শুনিয়েছে।

এছাড়াও সবার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা যায়না। এছাড়াও নিজের স্বামী লুকিয়ে রেখে বা নানা বিধ খুন খারাবির জন্য হয়ত এ সমস্যা বার বার দেখা দেয়। আর বঙ্গবন্ধু হত্যার কাজ শুরু হতেই পরিবারের সবাইকে আমেরিকা দেখছিল। আর গতবার বিশাল আয়োজন করা হয় এ জন্য যে যাতে সবাই বুঝতে পারে। জানতে পারে।

তবে তাদেরই কাজ ছিল,আমি যে কাজগুলো পর্য়ায়ক্রমে করছি সেগুলো করা। কারন ওই দিয়ে জীবন বেশীদিন টিক চলেনা। এছাড়াও কেন ভুল হবে। কেন সব এত অনীহা করবে। নিশ্চয়ই আবারও জেনাকারী শিক্ষক কিছু বাজিয়েছে।

এই পোস্ট গুলো কি লেখতেও তারা ঘুষ নেয় বাপকে খুন করায়। বা কোন কারনে কাজ হয়না। দিব্যি তো আমার ব্লগ বন্ধ করে ভালই চলছিল সব। এছাড়াও অন্যদের দিয়ে পরীক্ষা করতে গেলে কাজের দেরী হয়। সময় পার হয়ে যেতে পারে।

তাছাড়া মাইকেল জেকসন নামাজ পড়ার যাবতীয় বন্দোবস্ত করে রেখেছি। এছাড়াও ইনফ্রাসনিক সাউন্ড অনবরত তাদের বিরুদ্ধে শুনাচ্ছিল। কারা দায় হবে এসব গাফিলতির জন্য। আমি অবশ্যই না,কোন দোষ নিতে পারবনা। তারাই খ্রীষ্টানদের সাথে পাল্লা দিয়ে এসব নিরাপত্তা ধ্বংস করে।

মনে করেছিলাম পরে নিজেরা বসবে কিন্তু হয়ত কিছুই করতে পারেনি জন্য পুনরায় এভাবে শুনাচ্ছে। এছাড়াও গতবছর এ জাতীয় পোস্ট লেখার জন্য জয় হেরে যায়। তাই সে আবার ও আমি ফঁকি দিয়েছি শুনাতে এসব লিখাচ্ছে। আর সবাই লোভে আছে ঘুঁষের ও মানুষ বলী দেয়ার। তবে এখনই বিচার নয়ঃ তবে যাই হোক আগে সব মৃত্যু নাটকের অবসান ঘটাতে হবে।

সাইফুর রহমান কে দিয়ে এ কাজ শুরু করা যাক। দ্রুত পেপারে নিয়ে আসুন। আর এখন বিচারের সময় নয়। আর এসকল পোস্টের ভিত্তিতে কাজে মনোনিবেশ করুন। দ্রুত সমাধান করুন।

গতবছর যা করা হয়েছিল তা একত্রিত ভাবে। তারা বেশী সম্মানে থেকেছে,বেশী দেশ ঘুরেছে,বেশী ভাল খেয়েছে ও পরেছে। আমার এসব ন্যূনতম সম্পর্ক,খাবার,পরা নিয়ে যেন কেউ কোন কথা বলতে না পারে। সবাই যেন পূর্বের মত ভুলে নেয়। যে তো দিয়েছিল কয়েক বছরের নিরাপত্তা আমার বেতন দিয়ে তাও আবার ছিনিয়ে নিল বোধহয় একবছরে ই ।

তবে সাউন্ড অস্ত্রও বাজছে। তাই সাবধানে আগান। পরের বার পারলে এই পোস্টগুলো লক্ষ করে কাজ করেন। তাছাড়াও মরার সময় সবারই মন চায় জিবীত আছি বলে বাঁচতে। তখন আমাকে মনে হয়।

এছাড়াও নিজের স্বামীকে ফিরে পাবার জন্যও। এছাড়াও কেউ কথা শুনছেনা দেখে। এছাড়াও বড় ব্যাপারটি নিয়ে বসতেও। যাই হোক এগুলো কাজ সবারই মনে রেখে করা উচিত। আর নিরাপত্তা দেবার চুক্তি মেনে চলা উচিত।

তাই সবার ধার পরিশোধ করা উচিত। আর আমরাটা বাড়িয়ে নেয়া উচিত। আর মানুষজন নিজেদের স্বজন কে না হারানোর জন্য। যাই হোক ভেঙে তো বোধহয় পূর্বেই ফেলেছে। তবে আমারই তো আত্নীয় হয়।

জেনেশুনে কেন খুন করাব। যতদিন মনে ছিলনা ভিন্ন কথা। কিন্তু এখন মনে করিয়েছে কেউ বহু কষ্টে। এছাড়া যোগ্য মানুষ দেখলে সবাই তো চাইবেই ঐ ভাবে কিছু করুন। তাই করছি।

আর এত মানুষের হত্যা কখনও মেনে নিতে পারিনা। আমি খুনই সহ্য করতে পারিনা। তাছাড়াও ছাগু বাহিনী রেডী হয়েছে(তবে তাদেরও পাগলামুর সম্ভাবনা)।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।