বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।
সকাল ১১টার দিকে আমি আর ভাইগ্না শান্ত দুজন মিলে প্রথমে গেলাম আজিজ মার্কেটে, সেখান থেকে একটা বই কিনে ভাবলাম কই যাওয়া যায়, ভাবতে ভাবতে গেলাম শহীদ মিনারের দিকে, ওখানে দুজন বেশ কিছুক্ষণ আড্ডা মারলাম। মামা-ভাইগ্নার সেই আড্ডার ফাঁকেই দেখতে পেলাম সামনের মাঠে কিছু ঘোড়া ঘাস খায়, ফাঁক পাইয়া একটা ঘোড়াকে পাকড়াও করলাম ছবিসমেত
ঘন্টাখানেকপর পাশেই ঢাবির আইন অনুষদে গেলাম, উদ্দেশ্য খেকু শামীম -রে পাকড়াও করা । শামীমের ক্লাস শেষে তিন জন মিলে কোথায় যাওয়া যায় থিঙ্কিং কর্তে কর্তে শামীমের প্রস্তাব এল লালবাগ কেল্লায় যাওয়ার, ব্যাস আর যাই কই, লালবাগ কেল্লা-ই সই । রিকশা নিয়া গেলাম লালবাগ কেল্লার দিকে, পথে কত গল্প হইল সেইসব আর না-ই বলি।
লালবাগ কেল্লায় তোলা কিছু ছবিঃ
(এই সাইনবোর্ডের পাশেই একটি জাদুঘর ছিল, কিন্তু ওটা আজ বন্ধ থাকার কারণে ভেতরে ঢুকতে পারিনি )
(প্রাচীনকালের একটি কামানের উপর বসিয়া ভাবে মত্ত খেকু আর ভাইগ্না শান্ত )
লালবাগ কেল্লার অভ্যন্তরে চারিদিকে বিভিন্ন স্থানে লোহার গেট তালাবদ্ধ অবস্থায় থাকে। তেমনই একটি গেট বেয়ে ওঠার চেষ্টারত বিটলা শামীমের বিটলামীর কিছু নমুনা ছবিঃ
(দরজা খুলে দাও, আমায় তালাবদ্ধ করে রেখো না - এই ছবি তোলার সময় শামীমের ডায়ালগ )
(হিরু শান্ত )
এভাবে ঘুরতে ঘুরতে বেশ কিছুক্ষণ সময় পার হওয়ার পর পেটে ইঁদুরের উৎপাত শুরু হল। আমি প্রস্তাব দিলাম নীরব হোটেলে লাঞ্চ এর। যেই ভাবা সেই কাজ, তিনজন রিকশা নিয়ে রওনা দিলাম নীরবের দিকে। সেখানকার খাওয়াদাওয়ার কিছু ছবিঃ
(খাওয়াদাওয়ার নানান আইটেম )
(সব আইটেম শামীম এক্লা খাইসে , আমরা মামা-ভাইগ্না কিসু পাইনাই )
(পেটুক শামীম )
খাওয়া-দাওয়ার পর্ব ঐখানেই শেষ কইরা তিনজনে মিল্যা বাইর হইয়া টং-এর দুকানে চা খাইলাম, চা খাইয়া যে যার গন্তব্যের দিকে যাত্রা করলাম।
যাত্রাপথে আমি আর শান্ত খালি আফসুস খাইলাম, আহারে, নীরবের খানা সব এক্লা শামীমই খাইলো, আমরা কিসুই পাইলাম্না ........
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।