আনোয়ারজুলেখা লণ্ড্রীর পাশের বাড়িটাই ছিলো পাকিজার।
রোজ ঘুরপাক খাইতাম।
চ্যাকশার্ট সবুজ জিন্স- খারাপ লাগতো না আমারে।
দুইএকবার মতিন ভাই দেইখা হাসছে- খুশি হইয়াই তো!
পাকিজাও নাকি হাসতো। আহারে দেখি নাই!
কেমনে দেখুম- কুত্তাডার যেই চ্যাত!
দোড়াইতে দোড়াইতে সোজা রঙধনু এন্টারপ্রাইজ।
শুনছি দৌঁড়াইতো ওরাও,
তয় আমার মতো কে পারতো।
রঙধনু এন্টারপ্রাইজ, সতেরো সেকেন্ড!
তাও পাই নাই।
পাইলো ‘ডোউন লিইভ মী বেইবী’খোদিত টিশার্টওয়ালা ছেলেটা;
ওর মায়েরে বাপ।
ওয় নাকি কুত্তার কামড়াও খাইছিলো, হুদাই!
আরে বেডা দোড় দিবিনা।
আমারে দ্যাখ!
এখনও কাজকাম না থাকলে
পাকিজাগো বাড়িডা তওয়াফ করি।
উঁকি মারি, পাতাবাহার গাছের পাতা কসলাই।
শালা সারমেয়ও পোঁছেনা এখন আমারে।
সতেরো সেকেন্ড পার করি আটান্নতে, হুদাই।
কলোনী: ৩ ১৬.১০.০৯
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।