এতে বলা হয়, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিতে তারেক রহমানের জড়িত থাকার অভিযোগ দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রমাণ করতে না পারলে পরিবেশমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে ‘প্রকাশ্যে’ ক্ষমা চাইতে হবে।
তা না হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয় নোটিসে।
লন্ডনে অবস্থানরত তারেকের পক্ষে তার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সোমবার এস এ পরিবহন ও রেজিস্ট্রি ডাকে মন্ত্রণালয়ের ঠিকানায় ওই নোটিস পাঠান।
দৈনিক আমাদের সময়ে গত ২৫ মে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের অংশ বিশেষ উল্লেখ করে এই ব্যবস্থা নিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক।
আমাদের সময়ের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, “বিএনপি সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে পরিবেশমন্ত্রী পৌরানিক কাহিনীর রঘু ডাকাতের সঙ্গে তুলনা করেছেন। হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপির শাসনামলে হাওয়া ভবনের মধ্যমনি, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বরপুত্র তারেক রহমানকে বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করে বিএনপি প্রকারান্তরে জানিয়ে দিয়েছে, তারা দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসবান্ধব।”
কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, “পরিবেশমন্ত্রী তারেক রহমান সম্পর্কে আপত্তিকর ও অপমানজনক মন্তব্য করেছেন। এতে তারেক রহমান সংক্ষুব্ধ হয়েছেন। দেশে বিদেশে তার সম্মানহানি ঘটেছে।”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।