আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ন্যাট জিও ১৯৭২: ইতিহাসের ধূসর পাঠ



বছর দুয়েক আগে ব্লগে লিখেছিলাম: ন্যাশনাল জিওগ্রাফি পত্রিকার একটি দল ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে আসেন মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিযে সদ্য স্বাধীন হওয়া একটি দেশের স্বরূপ দেখার জন্য। উইলিয়াম এলিস ফিরে গিয়ে পত্রিকায় একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করেন -’বাংলাদেশ: আশায় নতুন জীবনের বসতি’-শিরোনামে। আটাশ পৃষ্ঠার ওই প্রচ্ছদ কাহিনীর সঙ্গে ভিয়েতনাম যুদ্ধের আলোকচিত্রী ডিক ডুরেন্স এর দুর্দান্ত চার রঙা সাতচল্লিশটি সংযুক্ত করা হয়। ন্যাট জিও’র ওই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনটি বছর ছয়েক আগে আমি প্রয়াত একজন ব্যবসায়ী আহমেদ উল্লাহ ব্যক্তিগত লাইব্রেরি থেকে সিডি আকারে সংগ্রহ করি। এতোদিন এই সিডিটি আমার জিম্মায় বাক্স বন্দী ছিলো।

নিজে ইংরোজিতে প্রায় গোমূর্খ, তাই এটি অনুবাদের সাহস করিনি। …ইত্যাদি। এরপর অনেক সহকর্মী এই লেখাটি ভাবানুবাদের কাজ হাতে নিয়েও তা শেষ করতে পারেন নি। মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর গভীর শ্রদ্ধা থেকেই প্রয়াত সহব্লগার মুহাম্মাদ জুবায়ের ভাইও চেয়েছিলেন এটি ভাবানুবাদ করে দিতে। কিন্তু…হায় রে নিষ্ঠুর সময়! এছাড়া কয়েকজন সহব্লগার লেখাটি ইংরেজীতেই পাঠের আগ্রহ দেখিয়েছেন।

মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট গবেষক, শ্রদ্ধেয় এমএমআর জালাল ভাই এ কাজে আমাকে বরাবরই প্রেরণা যুগিয়েছেন। সে সময় সব কিছু বিবেচনা করে লেখাটি ইংরেজীতেই ব্লগে ধারাবাহিকভাবে তুলে দেই। আর এটি ‘বাংলাদেশ: আশায় নতুন জীবনের বসতি’ নামে প্রথমে ধারাবাহিক এবং পরে অখড আকারে ভাবানুবাদ করেন আরেক সহব্লগার শিক্ষানবিস। তার সেই অসামান্য ভাবানুবাদটি পড়া যাবে View this link এখানে। আসুন, আমরা ফিরে দেখি একাত্তর, ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।

জয় বাংলা! — ছবি: রিকশা পেইন্টিং, ন্যাট জিও-১৯৭২

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.