আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জ্ঞানীগুনী তারকাদের প্রতিনিধি অরন্য আনামের মতো লোকদের কাছে কিছু প্রশ্ন: যুদ্ধাপরাধী আর গন স্বাক্ষর প্রসঙ্গ আবারও

আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!

গতকাইল আমি একটা পোস্ট দিছিলাম। কেনো দিছিলাম সেইটা নিয়া কমেন্টাইছিলাম: ২২ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬ উদাসী স্বপ্নের ওয়াজ: ভাই, আমার এক কথা কুত্তাদের বিচার দরকার! আমার অবশ্য বিচার দরকার নাই, আমার দরকার ওদের মারনের। তাও বাংলার চুশীল সমাজ কইলো বিচার, আমি অফ গেলাম যাও বিচার করো তুমরা, কিন্তু বিচারে যদি একটা শয়তানও বাচে এই চুশীল শুইধ্যা আমরা মারুম, আমার এই কথা! বোলগের চুশীল আবার কইলো স্বাক্ষর দাও, আমি কইলাম আ.লীগ তো কইছেই। ওরা তাও কইলো দাও।

কিন্তু পরে দেখা গেলো কামড়া কামড়ি! ফটোশুট হইলো হিরো হিরোইন হইলো সবই ঠিক আছে যদি না এইগুলান নিয়া কাজ হইতো! কিন্তু কিছুই হইলো না, এখন বিভিন্ন ম্যাগাজিনে দেখি চুশীল ক্রেডিট লয়! আমি ও কই লও, তয় খুন যদি করতে হয় তাইলে পয়লা কাতারে আমি থাকুম, হয়তো এই ভয়েই চুশীলরা খেলা খেলতাছে! কেনো জানি মনে হয় সব বিচার দাবীকারী এক গোয়ালের, কেউ বুকে হাত দিয়া কইতে পারে না এই সব যুদ্ধাপরাধীদের কোর্ট মার্শালের মতো ন্যুনতম বিচারে ঝুলাই! হায়রে বাঙ্গালী ৩৮ বছর পর প্রমান তো পথে ঘাটে ঘোরে! অরন্য আনাম দার ওয়াজ: অরণ্য আনাম বলেছেন: গণস্বাক্ষর নিয়ে এভাবে হ্যায়ো-প্রতিপন্ন করে পোষ্ট দেয়ার জন্য আপনাকে আবারো মাইনাস। আর ছাগুদের মিলন মেলা যেহেতু জবাব দিন|মুছে ফেলুন | এখানে বেশি, সেহেতু, ডবল মাইনাস। আবারও আমার বয়ান: তুমারে একটা গল্প কই। এক জায়গায় মিটিং হইতাছে। একজন মহিলা হাসপাতালে অসুস্হ, তার একটা বাচ্চা হইছে।

মিটিং হইলো বাচ্চার বাপ কেডা। মিটিং এ অনেক কিলাকিলি অনেক মারামারির পর সিদ্ধান্ত হইলো এইডা দুই বাপ আদালতে যাইবো। গেলো আদালতে, আদালতে গিয়া কেস চলে ৫-৬ বছর। ওদিকে হাসপাতাল থিকা আসনের আগেই ঐ পিচকির মা মইরা গেলো আর পিচকির স্হান হইলো এতিমখানায়। ততদিনে বাচ্চা খান বড় হইয়া স্কুল কলেজ বাদ দিয়া পকেট মারা শুরু করলো, ওদিকে ঐ দুই বাপ কেস কইরা মারামারি কইরা ধুনধুমার অবস্হা! আপনের মতো আর আপনে যার প্রতিনিধি হইয়া আইছেন তাগো মাইনাস আমার কিছুই যায় আসে না।

কারন কিছু কিছু মানুষরে আমি মানুষ হিসেবে গন্য করি না। আমার রাগ এইখানে অনেক: ১) ভালো একটা কামে ব্লগাররা এক হইতে পারেন নাই, এই ব্যার্থতা কার? ২) কিছু কিছু ব্লগার যাদের মহৎ উদ্দেশ্য ছিলো এর পিছনে কাজ করেছিলো দিনে রাতে, তারা ইদানিং মুখ দেখাইতে শুধু আপনাদের ঘৃণ্য দলাদলি করার কারনে, এই দায়ভার কার? ৩) যখন আপনেগো মতো কয়েকজন হোদেলকুতকুতিয়ানস এই উদ্দেগ নিলেন তারপর দুই একটা শোডাউন করে এমন ভাব দেখাইলেন যে মেগাস্টার হইয়া গেলেন আর আপনাদের যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করলো তারা যখন আসলেই বিপদে পড়লো তখন দে ফুট!, যাই হোউক, এখন আমার পোস্ট পইড়া যদি বাংলা বুঝেন তাইলে আমারে খালি এইডা কন এই সব স্বাক্ষর এখন কই আছে, আপনাদর মতো হোদল কুতকুতিয়ানসের শিতানের তলে? ঝাতী জানতে না চাইলেও আমি জানতে চাই! ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ মাইনাস দিলে দেন, হাত খুইলা দেন। শিবিরের পুলাপানের মাইনাস আমার খুব ভালা লাগে, আর ইদানিং চুশীল সমাজ আমারে মাইনাস দিলেও ভালো লাগে, কারন আমি জানি এগো কথা, মানবন্ধন, মেকী কান্না কোনো কিছুতেই আমার যায় আসে না। আর অধিকাংশ লোকই আমরা জানি এরা যা করে তা হলো সস্তা জনপ্রিয়! খালি আফসোস লাগে, মুক্তিযুদ্ধ আজ খুব সস্তা আর যুদ্ধাপরাধীর মতো কুকুরেরা আজ খুবই শক্তিশালী, তাদেরকে এই লীগ সরকার কেমনে কি করবো সেইডাও জানি না। যদিও অখন বিএনপি জামাত জোট টিপাই মুখ নিয়া দেশ গরম আর লীগের পারফর্নমেন্সে আমরা গরম!


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।