কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
সেই জনৈক ব্যাক্তির ধারনা আমরা যারা টিপাইমুখ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মান কাজের বিরুদ্ধে এবং ফুলতল নামক স্থানে ব্যারেজ নির্মান হলে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে । এই যুক্তি সেই ভারত পন্থী মানতে নারাজ। তা নিয়ে অনেক তর্ক বিতর্ক শেষে তার লিখিত কিছু প্রশ্ন আমার কাছে দিয়ে তার জবাব লিখিত দিতে বলেন।
প্রশ্ন ১) টিপাইমুখে বরাক নদীর প্রশস্ত কতটুকু?
২) ভাংগা এবং সিলেট শেরপুরে কতটুকু?
৩)এই পয়েন্টে পানির গভীরতা কতটুকু?
৪)টিপাইমুখ পর্যন্ত বরাক নদী কতটুকু দৈর্ঘ্য ঐ পর্যন্ত কি পরিমান পানি প্রবাহিত হয়।
৫)ছাতক , সুনামগঞ্জ, শেরপুরে সুরমা/কুশিয়ারায় পানি শুকনো মৌসুমে কতটুকু থাকে?
৬) ঐ সময়ে টিপাইমুখে কতটুকু থাকে?
৭) সুরমা কুশিয়ারা দিয়ে শুধুই টিপাইমুখের পানি প্রবাহিত হয় কি?
৮) বর্ষা মৌসুমে পানি বাড়বে না কমবে ?
৯)শুকনো মৌসুমে পানি প্রবাহ বাড়বে না কমবে?
১০) জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে পানি প্রত্যাহার করা হয় কি?
তিনি গভীর আস্থার সাথে বললেন যে ফুলের তলে ব্যারেজ নির্মান হবে না। তা ভারত সরকার বাতিল করে দিয়েছে। তাই সেই পরিমান ক্ষয় ক্ষতি বাংলাদেশে হবে না।
সম্মানিত ব্লগার ভাই বোনেরা এই প্রশ্নের উত্তর গুলো এবং সমৃদ্ধ ডাটা দিয়ে আমাকে উত্তর দেয়ার জন্যে সহযোগিতা করবেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।