আমি নই, কবিতাই বরং আমাকে সৃষ্টি করে-আহমাদ মাত্বার
সেই সাত সকালে,
সাত তারাতারি,
আমার ঝোলায় সাতটি কবিতা,
দুরুদুরু বুক, মহাশয়ের দরোজায়
সাতটি আলতো টোকা, সাত জনমের
দ্বিধাতুর পায়ে
সাতটি পদক্ষেপ, আমি দাড়িঁয়ে
সাত হাত অদূরে, সাত রাজার ভাগ্যি
সম্পাদকের
সাত পলকের
কৃপাদৃষ্টির অপেক্ষায়,
গড়িয়ে যাচ্ছে
কুন্ঠিতপ্রায় দীর্ঘ অপোর
সাতটি জনম।
অবশেষে বারিধারা-
একি, আতঁকে উঠে, লিখছ কী ? পড়েছ
কী রবি ঠাকুরের “বাজিল কি সুখের মত ব্যথা” কিম্বা
সুধিন্থ্রনাথ দত্ত বাবুর
“কামণার থরোথরো চূড়া”, আবার
দেখছি, দাশবাবুর
বনলতা সেনের পাখীময় নজরের বড়ই
অভাব তোমার কবিতাজুড়ে, তুমি
কি তবে কাট্রি মেরে এসে
হাজির, আর
মাঝখানে বেমালুব গায়েব এলিয়টের ছায়ায় বেড়ে
উঠা আমাদের
বসুদার দ্বিধাদীর্ণ দোলাচল; ওহে
বাপু, ছোড় এসব, ছাইপাশ দিয়ে আবার
কবিতার শখ !
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।