firefox আমার করা কিছু কমেন্ট এর সংকলন বলতে পারেন। নানান জায়গা থেকে ধার করা . তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা যারা সত্য কে উন্মোচন করে চলেছে যুগের পর যুগ ধরে। অনেক তা নিজের রেফারেন্স এর জন্য পোস্ট করা,
এটা এত তা গুরুত্বপূর্ণ যে এটাকে বিশেষ মেনশন করা লাগে। এরপর ও যারা বলবে ইসলাম যে শিশু বিবাহ অনুমোদন নাই তারা কোরান অস্বিকার করার কারণে মুরতাদ ঘোষণা করা যেতে পারে .
পরেন সুরাহ তালাক আয়াত ৪
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে।
গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
১) সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম।
আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম।
তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই। "
২) সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম।
তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে। ”
৩) "গাজওয়ায় যেসব নারীদের বন্দী হতো, তাদের মধ্য থেকে মুহাম্মদ স্বয়ং বেশ কয়েকজনকে নিজের স্ত্রী কিংবা উপপত্নী হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন। সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটিকেই তিনি নিজের জন্যে রাখতেন। "
রেফারেন্সঃ সিরাত ই রাসুলাল্লাহ, ইবনে ইসহাক
৪) সহিহ্ মুসলিম, বই ৩১ হাদিস ৫৯৬৬:
আবু মূসার বর্ণনা মতে নবী (দঃ) বলেছেন: "পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া। "
৫) সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৪২:
ওমর বিন খাত্তাব বলেছেন: নবী (দঃ) বলেছেন, “কোন স্বামীকে (পরকালে) প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
৫) সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩০:
আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।
৬) সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩৩:
উসামা বিন যায়েদ বলেছেন, নবী বলেছেন যে আমার পর পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বেশী ক্ষতিকর আর কিছু রইল না।
৭) সুনান আবু দাউদ ১১ খণ্ড, হাদিস ২১৫৫:
আবদুল্লা বিন আম’র বিন আ’স বলছেন: ‘নবী (দঃ) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ দাস-দাসী কিনলে বা বিয়ে করলে তাকে বলতে হবে- ও আল্লাহ! আমি এর স্বভাব চরিত্রে ভালো কিছুর জন্য তোমার কাছে প্রার্থনা করি। আর এর চরিত্রের মন্দ থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি। কেউ উট কিনলেও তাকে উটের কুঁজো ধরে এ কথা বলতে হবে।
”
৮) সহিহ্ বোখারী ভল্যুম ৫,৭০৯:
সাহাবী আবু বাক্রা বলছেন, নবী (দঃ) বলেছেন যে, যে জাতি নারীর ওপরে নেতৃত্ব দেবে, সে জাতি কখনো সফলকাম হবে না।
৯) রসুলুল্লাহ তাঁর জামাতা আলীকে যুদ্ধবন্দিনী উপহার দিলেন যৌনউপভোগ করার জন্যে। এই সময় আলী রসুলুল্লাহর কন্যা ফাতেমার সাথে বিবাহিত ছিলেন। কিন্তু তাতে কী আসে যায়? কেউ যখন এই নোংরা ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্ন তুলল, তখন নবীজি এমনও বললেন যে, আলী এর চাইতেও বেশী (অর্থাৎ যৌনসম্ভোগ) পাবার অধিকার রাখে। এই হচ্ছে রসুলুল্লাহর নৈতিক চরিত্রের উদাহরণ।
সহিহ বোখারি, ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৬৩৭:
বুরায়দা বর্ণনা করলেন:
রসুলুল্লাহ আলীকে খালেদের কাছে পাঠালেন খুমুস (যুদ্ধে লব্ধ মাল) নিয়ে আসার জন্যে। আমি আলীকে ঘৃণা করতাম। সে সময় আলী গোসলে ছিলেন (এক যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সহবাস করার পর); আমি খালেদকে বললাম: আপনি কি তাকে দেখলেন (অর্থাৎ আলীকে)? আমরা নবীজির কাছে পৌঁছিলে তাঁকে এ ব্যাপারে অবহিত করলাম। তিনি বললেন: “হে বুরায়দা, তুমি কি আলীকে ঘৃণা কর?” আমি বললাম: “জী হ্যাঁ”; তিনি বললেন: “তুমি তাকে ঘৃণা করছ, তবে সে তো ঐ খুমুস থেকে আরও বেশী পাবার যোগ্য। ”
১০) সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম।
আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল।
তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।
১১)সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম।
তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে
১২) সুরা মা'আরিজ দেখুন। আয়াত২৯, ৩০, ৩১। সেখানেও বলা আছে- স্ত্রী ও দাসীদের ছাড়া আর কারো সাথে যৌন-সম্পর্ক করা যাবেনা।
মানে কি? বিবাহ করা স্ত্রীর বাইরে অধিকারভূক্ত দাসীদের সাথে এই যৌন সম্পর্ক জায়েজ। আর অধিকার ভুক্ত করা যায় অনেক ভাবে, যেমন কেনা বেচা করে, যুদ্ধ করে .... আপনের রিলিজিয়াস মন মানতে যাবে না ধর্মের এই অসঙ্গতি . কিন্তু আপনে মানেন আর না মানেন , আব্রাহামিক সকল ধর্মে দাস /দাসী accepted . এবং ইসলামে যুদ্ধ করে পাওয়া বন্দী দের , ভোগ করা জায়েজ।
লেখক বলেছেন: সুরা মা'আরিজ আয়াত ৩০ Background:When wars occur throughout history; – the people who are defeated lose their men and land in the battle to the opposition. The women and children now have no-one to lookafter them, and have to find money through some way. Many turn to prostitution in desperation of needing to feed themselves and their children because they now have no men to protect them (the enemy is not their best friend.)
Islam’s Solution: Islam provides the best solution by looking after these ‘Right hand possessed’ people.
- So after the battle, the ‘right hand possessed’ woman will be given to a Muslim by the Ameer (Islamic leader), the Muslim will lookafter her, give her almost similar rights as he does to a wife.
- So she gives him the right to intercourse, and he gives her the rights of looking after her well and providing for her.
রেফারেন্স এর অনুবাদ সামারি , করলে দাড়ায়,
১)যুদ্ধ বন্দী মেয়ে গুলা কে , "এসলামি " আমির ভাগ বাটোয়ারা করে দিবে (গরু সাগল যেমনে ভাগ হয় নাকি?)
২) দাসী তখন তার মালিক কে " সহবত" করতে দিবে . আর মালিক তার খাওয়া পরার বেবস্থা করবে।
বাহ বাহ বাহ বেশ এই জন্যই তো "ইসলামী" লোকজন জিহাদ করতে এক পায়ে (ঈমানী দন্ড নিয়া) খাড়া . বাচলে ডবকা দাসী, আর মরলে ৭২ তা হুর . বাহ। ঝাপায়ে পরেন জিহাদ য়ে .
১৩) মালিকানাভুক্ত দাসীদের সাথে বিয়ে ছাড়াই সহবাস করা যায়।
(সুরা মু'মিনুনঃ আয়াত ৬)ভাই এমন , অসংখ উদাহরণ দেয়া যাবে। আপনাকে তো খালি কোরান থেকে আর সহিহ হাদিস থেকে উদাহরণ দিলাম। কোরান যে কি আপনাদের বলে নাই, কোরান সহজ করে দেয়া হইসে, যাতে মানুষ বুজতে পারে? হুদাই প্রেক্ষাপট তাইনা পেচান কেন।
১৪) বুখারী শরিফঃ
Volume 1, Book 2, Number 29 :
Narrated by Al-Ma'rur
At Ar-Rabadha I met Abu Dhar who was wearing a cloak, and his slave, too, was wearing a similar one. I asked about the reason for it. He replied, "I abused a person by calling his mother with bad names." The Prophet said to me, 'O Abu Dhar! Did you abuse him by calling his mother with bad names You still have some characteristics of ignorance. Your slaves are your brothers and Allah has put them under your command. So whoever has a brother under his command should feed him of what he eats and dress him of what he wears. Do not ask them (slaves) to do things beyond their capacity (power) and if you do so, then help them.' "
অন্তত একশত সহিহ হাদিস দিতে পারব দাস-দাসীদের সাথে কিরকম ব্যাবহার করতে হবে সেই বিষয়ে। অথচ কোন হাদিসেই দাসপ্রথা বিলুপ্ত করার নির্দেশ দেয়া হয় নাই
সহি বুখারিঃ ভলিউম-৭, বুক নং-৬২, হাদিস নং-৬: আনাছ হতে বর্ণিতঃ
নবী পর্যায়ক্রমে সকল স্ত্রীর ঘরে যেতেন এবং একই রাত্রিতে তাদের সকলের সাথে (সহবাস) করতেন।
এবং তার স্ত্রীর সংখ্যা ছিল নয় জন।
১৫) বিবাহীত ধর্ষণ।
নবী বলেছেন " পুরুষ তার স্ত্রীর সাথে যৌনসঙ্গম ইচ্ছা করলে , আর স্ত্রী সম্মত না হলে , ফেরেশতারা রা সকাল পর্যন্ত অভিশাপ বর্ষণ করতে থাকে ."
ভলিউম ৭, বই ৬২, নম্বর ১২
১৬) আাবু সাইদ খুদরি বর্ণিত- একদা আল্লাহর নবী ঈদ উল আজহা বা ঈদ উল ফিতর এর নামাজ পড়ার জন্য বের হলেন। পথে তিনি কিছু নারীদেরকে যেতে দেখলেন ও বললেন-“ ওহে নারীরা, দান কর, কারন আমি দেখেছি দোজখের অধিকাংশ অধিবাসী হলো নারী তারা আগুনে পুড়ছে” । তারা জিজ্ঞেস করল-“ হে আল্লাহর নবী কেন তা ?” তিনি উত্তর দিলেন- “ তোমরা সব সময়ই তোমাদের স্বামীদেরকে অভিশাপ দাও আর তাদের প্রতি অকৃতজ্ঞ।
আমি তোমাদের মত কম বুদ্ধি সম্পন্ন ও ধার্মিক আর কাউকে দেখিনি। একজন অতি সতর্ক মানুষও তোমাদের জন্য বিপথে যেতে পারে”। তারা জিজ্ঞেস করল-“ হে আল্লাহর নবী, বুদ্ধি ও ধর্মে আমাদের যে ঘাটতি আছে সেটা কিরকম?” তিনি বললেন- “ এটা কি ঠিক নয় যে একজন পুরুষের সাক্ষী হলো দুইজন নারীর সমান( সূরা বাকারা,২:২৮২) ?” তারা হ্যা সূচক উত্তর দিল। তখন নবী বললেন-“ এটাই তোমাদের বুদ্ধির ঘাটতি। এটা কি ঠিক নয় যে তোমাদের মাসিক রজ:স্রাবের সময় নামাজ বা রোজা রাখতে নিষেধ করা হয়েছে?” স্ত্রীলোকগুলো হ্যা সূচক উত্তর দিল।
তিনি বললেন-“ এটাই তোমাদের ধর্ম জ্ঞানের ঘাটতি”। বুখারি, ভলুম-১, বই-৬, হাদিস নং-৩০১, ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।