চুয়িংগাম কথন
* বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো চুয়িংগাম নয় হাজার বছর আগে বানানো হয়েছিল।
* প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় দুই বিলিয়ন চুয়িংগাম বিক্রি হয়।
* এখন অধিকাংশ চিকিৎসক রোগীদের সুগার ফ্রি বা চিনি ছাড়া চুয়িংগাম চিবোনোর পরামর্শ দেন।
* সিঙ্গাপুরে চুয়িংগাম আমদানি ও বিক্রি নিষিদ্ধ। যেখানে-সেখানে চুয়িংগাম ফেলে পরিবেশ নোংরা করার প্রতিরোধক হিসেবে ১৯৯২ সালে সিঙ্গাপুরের সরকার এ সিদ্ধান্ত নেয়।
* সবচেয়ে বেশি চুয়িংগাম প্রস্তুত হয় তুরস্কে। সে দেশে প্রায় ৬০টি চুয়িংগাম প্রস্তুতকারী কারখানা আছে।
* যুক্তরাষ্ট্রের রেডমন্ডের ক্যাথি উসলার সবচেয়ে দীর্ঘতম চুয়িংগাম র্যাপার বা মোড়ক বানিয়েছিলেন, যার দৈর্ঘ্য ছিল সাত হাজার ৪০০ ফুট। একসময় প্রায় সব চুয়িংগাম হাতে বানানো হতো। আর এখন সব চুয়িংগামই মেশিনে বানানো হয়।
* ব্রিটিশ গায়ক লনি ডানগ্যানের একটি গান ১৯৫৯ সালে খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। গানটির শিরোনাম ছিল, ‘ডাজ ইয়োর চুয়িংগাম লুজ ইটস ফ্লেভার অন দ্য বেডপোস্ট ওভার নাইট’।
* চুয়িংগামের জন্য সর্বপ্রথম বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় যুক্তরাষ্ট্রের মেইন অঙ্গরাজ্যে ১৮৫০ সালে।
*মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে চুয়িংগাম বিলিয়ে এটিকে জনপ্রিয় করে তোলে।
* বিশ্বের বিখ্যাত চুয়িংগামের ব্র্যান্ড রিংলি ও অরবিট।
রিংলি বিশ্বের প্রায় ১৫০টি দেশে বিক্রি হয়।
আর একটা কথা ......
পেঁয়াজ ছোলার সময় চুয়িংগাম চিবুলে চোখে পানি আসে না। বিশ্বাস হলো না? মুখে চুয়িংগাম নিয়ে চোখ বড় বড় করে পেঁয়াজ ছিলতে শুরু করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।