যৌনহয়রানি রোধে সরকার যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী অভিযোগ প্রমানিত না হওয়া পর্যন্ত কারও নাম প্রকাশ করা হবে না। খবর প্রথম আলো!
সদ্যপ্রকাশিত নীতিমালা অনুযায়ী, "মেয়েদের উত্যক্ত করা, তাকিয়ে থাকা, ই-মেইল বা ফোনে বিরক্ত করা, রাস্তায় অচেনা কাউকে 'সুন্দরী' বলা এসব যৌন হয়রানির মধ্যে পড়বে বলে আদালত রায় দিয়েছে। "
আরও বলা হয়েছে, কোন নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, চাপ প্রয়োগ করা, মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সম্পর্ক স্থাপন করা, কারও দিকে খারাপ দৃষ্টিতে তাকানো ইত্যাদিও যৌন হয়রানি হিসেবে গন্য হবে !
এহেন নীতিমালায় আমাদের মতো লুল দের কি হবে? আমরা এই ধরনের তালেবানী আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে চাই এ ধরনের তালেবানী এবং জামাতি আইনের মাধ্যমে দেশের সুন্দরী ললনাদের সৌন্দর্য উপভোগের জন্মগত অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা নিন্দিত, ঘৃন্য এবং অপমানজনক। আমরা এর তীব্র ধিক্কার জানাই।
যেহেতু দেশের আইনের প্রতি আমার মতো সকল লুলই শ্রদ্ধাশীল এবং দেশের সমাজ সভ্যতাকে আমরা আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, তাই এ ধরনের আইনকে বাস্তবায়িত করতে এবং (আমাদের লুল পূরন কর্তে) নিচের পদ্ধতি গুলো যাচাই করা যেতে পারে।
১. চোখে সর্বদা কালা কালা চশমা পড়া যেতে পারে যেন কার দিকে অশালীন দৃষ্টিতে তাকানো হলো তা বোঝা না যায় !
২. সুন্দরী মেয়েদের কে বলতে হবে, আপা আপনি না খুব "ইয়ে" ... ইয়ে বলার জন্য নিশ্চয়ই অভিযুক্ত হওয়া যাবে না।
৩. মোবাইল কম্পানীগুলোর বিরুদ্ধে মামলা এবং প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা যেতে পারে। কারন তারা যদি ফ্রি এসএমএস আর রাতের বেলায় কমরেটে কথা বলার সুযোগ করে না দিত, তবে কি আর গ্যাটের টাকা খরচ করে সুন্দরীদের কল কর্তাম?
৪. রাস্তাঘাটের ক্যাপ্রি পড়া সকল মেয়েকে ' আম্মাজান ' দৃষ্টিতে দেখতে হবে। কোন ভাবেই অশালীন এবং ইঙ্গিত পূর্ন দৃষ্টি দেয়া যাবে না
আমার স্টক শ্যাষ।
আর কি করন যায়, আইডিয়া দেন!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।