আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মেলবৌর্নের পথে চতুরভুজ আর আমার আশ্চর্য্যজনক অভিজ্ঞতা!



আজকে সকালবেলা ভিয়েতনামিজ মার্কেট সাইগন থেইকা বাইর হইলাম, গাড়িতে বাজার উঠামু এমুন সময় দেহি আমার পাশের গাড়িতে শাড়ি পড়া এক মাইয়া গাড়ির দরজা খুইলা পার্কিং এর পয়সা দিতাছে মেশিনে। হটাৎ কইরা মুনে হইলো আরে এই মাইয়ারে কইজানি দেকছি! বার বার মুনে করার চেস্টা করতেছিলাম কিন্তু মুনে আসতেছিলোনা, আবার বেসি তাকানও যায়না পাছে কিছু মুনে করে, এমনিতেই যুবক বয়স আমার! আল্লাহর কি রহমত, ফট কইরা আমার মনে হইলো এই চেহারাটা নেটে দেকছি কিন্তু কই দেকছি কিছুতেই মুনে আসতেছিলোনা! খোদার কসম, ঠিক সেইরকম ছোট একটা কালো টিপ লাগানো আর ঐরকম চোখ, আমি কতক্ষন তাকায়া ছিলাম মনে নাই!!!! পরে মুনে হইলো এইটা ব্লগে দেখছি!!! এইটা শিউর ব্লগে দেকছি!!! এতক্ষনে তিনি রওনা দিছেন এখনও আমি তাকায়া রইছি!! মনের অজান্তেই চিল্লায়া উঠলাম চতুরভুজ কইয়া! দেখি তিনি ঘুইরা তাকাইলেন! কইলেন, বেগ ইউর পারডন! আমি কইলাম, বাংলায়ই কইলাম-বাংলাদেশি? সে কইলো জ্বী। -আপনি কি বাংলাব্লগে ব্লগিং করেন? সে কইলো, মাঝে মাঝে যেতাম এখন আর হয়ে উঠেনা। আমি আবারও সাহস নিয়া কইলাম, চতুরভূজ নামে কাউকে চিনেন? তিনি মিস্টি একখান হাসি দিয়া কইলেন, নামটা অদ্ভুত কিন্তু তাকে চিনি,হা হা হা! সে আমারে আর কুনো কতা কওনের সুযোগ না দিয়া কইলো---আচ্ছা চলি, আমার একটু কাজ আছে। আমি আবারও এসটোনিস্ট হইয়া তাকায়া রইলাম আর মুনে মুনে কইলাম---দুনিয়াতে কত আজিব ঘটে। এই পরথম ব্লগের কারও সাতে আমার দেকা হইলো তাও আবার দুর পরবাসে! তার আবার যারে নিয়া এত বিতর্ক ছিল যার পরিচয় নিয়া নানান 'গু'-জব ছিলো তা আইজ সব মাটি হয়া গেলো আমার কাছে...............

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.