নি:সঙ্গ নাবিক ১। আঠারো বছরের নিচের কাউকে তার ধর্ম এবং ধর্মীয় সম্প্রদায়গত পরিচয়ের কারণে কটাক্ষ করে কিছু বলা যাবেনা।
২। শৈশবেই পারিবারিকভাবে এবং অন্যান্য শিক্ষকের দ্বারা শিশু-কিশোরদের মননে ভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতি হিংসা,ঘৃণার বীজ যেন কোনভাবেই প্রবেশ না করতে পারে সে ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে।
৩।
বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলোর মাঝে সামাজিক দূরত্ব শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে হবে। অন্যকথায় সামাজিক বিচ্ছিন্নতাসমূহ দূর করতে হবে।
৪। আঠারো বছর বয়স হলে একটি মানুষের ধর্মীয় মতাদর্শ প্রভাবমুক্ত/চাপমুক্ত থেকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা থাকতে হবে।
৫।
জাতিবিদ্বেষ সৃষ্টিকারীরা ব্যক্তিগত কিছু ফায়দা লুটতে ব্যস্ত- এ ব্যাপারে জনসচেতনতা তৈরী করতে হবে।
৬। দারিদ্রতা দূর করতে হবে ও শিক্ষার হার বাড়াতে হবে।
৭। প্রতিটি নাগরিকের সামাজিক নিরাপত্তা এবং সেই সাথে বহি:শক্তি ও আভ্যন্তরীণ রাষ্ট্রবিরোধী,জাতিবিদ্বেষ সৃষ্টিকারী উৎসসমূহের হাত হতে রাষ্ট্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিৎ করতে হবে।
৮। অহেতুক সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরু টাইপের টার্মগুলোর ব্যবহার বাতিল করতে হবে।
৯। আঠারো বছর বয়স হলেই যুবসমাজের ভেতরে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বেকারভাতা প্রদান,বিনামূল্যে বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ ইত্যাদির ব্যবস্হা করা যেতে পারে।
১০।
সাংবিধানিকভাবেই সর্বদা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্হা নিশ্চিৎ করতে হবে।
১১। সাংস্কৃতিক চর্চার আধুনিকায়নের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।
দ্বিমত থাকতেই পারে। অনুগ্রহ করে জানালেই ভালো হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।