আমার মুখোশ . . . সবার মুখোশ
আমি মুভি দেখি। প্রচুর দেখি।
বাংলা ছায়াছবি গুলোর মধ্যে খুব কমই আছে যা আমার মনে দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলে গেছে। 'সারেং বৌ' এর ওরে নীল দরিয়া গানটা আর রাতের আধারে সারেং এর হেঁটে চলে যাওয়া, পথের পাঁচালির বুড়ির চাহনি এরকম কম দৃশ্যই আছে মনে বারবার ফিরে আসার মতো।
গিয়াস উদ্দীন সেলিম একটা আনেক বড় উপহার দিলেন আমাদের।
রঙিন সেলুলয়ডে একটা ছোট্ট হীরা।
আমার সৌভাগ্য হয়েছে প্রিমিয়ার শোতে এই ছবিটা দেখার। একটি মনে রাখার মত আভিগ্গতা। গায়ের লোম খাড়া করা ভালো লাগায় ঝাপসা চোখে ছবি দেখা আর আশেপাশের মানুষের ইমোশন। দুটোই মনে রাখার মত।
সেলিমের মুনসিয়ানার বর্ননা কোথায় দেব। বাংলা ছবির গান একটি বড় ব্যাপার। কিন্তু সেই গানকে মুন্সিয়ানার সাথে চিত্রায়ণ? আমি গর্বিত.. যে যখন আগামী প্রজন্ম এই ছবির ওই দৃশ্য গুলো দেখে আবাক হবে, আমি তখন গর্ব নিয়ে বলব, আমি প্রথম প্রদর্শনে এই ছবি দেখেছিলাম।
পাঠক, দয়া করে এই ছবিটাকে সাপোর্ট করুন। হলে গিয়ে মুভিটি দেখুন।
এর এককটা দৃশ্য প্রিন্ট করে টাঙিয়ে রাখার মতো।
আমার বিশ্বাস আপনাদের মনেও সেই একই ছাপ ফেলবে এই মুভিটি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।