যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
বাবা অনেক পরিশ্রম করে চাল এনেছেন - সন্তানদের মুখে অন্ন তুলে দেবেন এই বাসনায় দীর্ঘ সংগ্রামে রত ছিলেন উনি।
মা সেই চালের কাকড় বাছছিলেন। সন্তানদের জন্যে সদ্য ফোঁটা জুইঁএর মতো এক থালা ভাত তুলে দেবেন সন্তানদের মুখে।
ভালই শুরু হয়েছিলো।
এর মধ্যে একদল পাহারাদার এসে বাবা মেরে ফেললো।
সেই পাহারাদারদের নেতা এসে মাকে চাল থেকে কাকড় আলাদা করতে নিষেধ করে গেলো।
এতো পরিবারের অনেকেই কাকড়যুক্ত চালের ভাত খেতে অভ্যস্থ হয়ে গেল। কিন্তু কেউ কেউ কাকড়ের বিষয়ে আপত্তি করতে লাগলো।
চালে কাকড়ের অস্থিত্ব নিয়ে পরিবাবের সদস্যরা পরষ্পরে বিতর্কে লিপ্ত হলো - আর কাকড় চালের ভিতরে নিরাপদে রয়েই গেল।
অনেকদিন পর যখন কাকড়ের মালিকগন ভেবেছিলো - মানুষ কাকড় আর চাল আলাদা করতে ভুলে গেছে - ঠিক তখনই পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্যগন কাকড়যুক্ত চালের বিষয়ে আপত্তি তুললো।
শুধু আপত্তি তুলেই থেমে থাকলো না - এরা যিনি নিজেকে কাকড়ের বিষয়ে আপত্তিকে গুরুত্ব দিলো - তাকে পরিবারের প্রধান নির্বাচিত করলো।
এখন সবাই অপেক্ষায় আছে - কখন শুরু হবে আলাদাকরন প্রক্রিয়া।
মনে রাখতে হবে - পরিবারের যে সদস্যরা চালে কাকড় থাকাকে জীবনের অংশ মনে করে - এরা এখনও সক্রিয়।
তাই আন্দোলন চলতেই থাকবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।