উন্মাদ খুলির পৃষ্ঠাগুলি
বক্ষ-বন্ধনীর উপকুলে সংকেত পাঠাতে গিয়ে নীল-ভ্রমণের বালুতে
নৈশব্দ্য-জেব্রায় যৌনতার বিষাদ-টিলা ঢেউ উঠা উথালপাথাল
নীল-ফরসা পানির মধ্যে আউলিয়ে পড়ে।
সূর্যাস্তের গোপন সুড়ঙ্গে মন্দিরের ঘন্টাধ্বনি বাজতে থাকলে,
আমরা পথহারানো মানুষেরা ফড়িঙ এর কথা ভাবি,
কদম গাছের তলে
ভেজা মাটির গন্ধ টের পাই।
শহরে একটু শীত কিংবা বৃষ্টি হলেই নৈশচারী কামুকেরা পানির ভিতর, ডাঙায় হাহাকারের বাদ্যযন্ত্রে ঢুকে পড়ে, মিথ্যুকের দল
গ্রন্থের হলুদ-ময়লা পৃষ্ঠায় জেগে উঠে দেখে
সাপ, কাঁটাতার।
আমাদের চিদাত্মায় ফুটে ওঠে শাদা ঝিঙেফুল।
আমরা সমুদ্র-যাপনে গভীর রাতে
বেড়ালিনীর বক্ষ-বন্ধনীর মধ্যে মন্দিরের ঘন্টাধ্বনি,
সূর্যাস্তের রোলকল খাতায় কদমের গন্ধ-সরণী।
অন্ধ-বিপণিকেন্দ্রের পড়শিরা
সংকেত পাঠাই রেলকলোনীতে, মেনকা-কেশে...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।