পাখি এক্সপ্রেস
ক’লাইন লোমশ বুক পেরিয়েই তুমি হাঁপিয়ে উঠো-
গায়ে তুলে নিলে গোলাপী পেটিকোট, প্রচুর উরুভাঁজ,
অন্তর্বাস ঠেলে বেরিয়ে পড়ে জমজমাট কাম,
হাইপ্রেসার ঘামে নিশ্চিত ভিজে যাচ্ছো।
ওইদিকে সামনে পড়ে রইলো
জ্যোৎস্না ঠেলে বেরিয়ে পড়া কিশোরী বুক।
সত্যি তুমি অহেতুক স্থুলতায় আমাকে পরস্ত্রীকাতর করে
সুখী হওয়ার ভান করছো, যদিও পুরো শরীরেই
লালা রাখতে পছন্দ করি, জ্যোৎস্না রাখতে....।
তোমাকে খুব ভালোবাসি।
এখানে, ওই নবান্নশরীরে জীবন রাখতে ভালোবাসি,
অপরাপর সমস্ত- বোধ, ভুল, কামড়ানো কলমের ক্লিপ
এমনকি লুকিয়ে দেখা ক’টি নগ্নশরীর- সবই।
অথচ
তুমি বরাবরই নিয়মে ঢুকে যাচ্ছো অবিবেচক লিংগের মতো।
তারা... তোমাকে নিয়ে শুয়ে পড়ে শীতাতপ কার্পেটে-
নির্লজ্জ উপপত্নীরূপে তুমি জলসার কাঁচাসোনা, লজ্জাভাঙ্গার শব্দ;
ঘাই হরিণীর রাতভাঙা ইশারায় ক্লান্তিভোগ কোলবালিশ।
খদ্দেরঘরে সতী ঘুমোয়- বেজায় দামী রাত,
জানালার ফাঁকগলে ছিটানো যৌবন- হাতে ধরে আফিমের রস
কামোর্বর সুখেরা জড়িয়ে স্বচ্ছ ঘুমকাপড়ে। পুরো রাতেই
তুমি শুয়ে পড়ো গর্ভবতী হতে! আবার
কোথাও... কোত্থাও...
শব্দ অথবা পঙতির ঠোটে সস্তা নাছোড়বান্দা চুমু-
খালি খালি জন্ম নেয় পুষ্টিহীন কাব্যের শরীর।
...অবশ্যই তোমার শরীরের মতো
একটি টুইটম্বুর নদীর স্বপ্ন দেখতে পারি।
০৭.১২.০৮
রাত ২.১৫ মি.
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।