এর আগেও দেখা হয়েছে সেখানে দুজনের। খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা।
দুজনেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী। সেনাকুন্জে দুজনেই যান।
ডাক পড়লে সেখানে যেতেই হয়।
এতে লজ্জার কিছু নেই। কিন্তু তাদের দুজনেরই লজ্জা লাগে দেশের সমস্যা নিয়ে একসাথে বসতে। তারা যদি বসে দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী, সন্ত্রাসী নেতাকর্মী কে চিরতরে বর্জন করতেন , তবে দেশের চেহারা অন্যরকম হতো।
তারেক রহমান- বাবর কিংবা আবদুল জলিল- শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠতো না। এ অবস্থা হতো না দেশের।
সাবজেলে তারা দুজন কেমন ছিলেন, তা নিয়ে কথা হয়। দেশের মানুষের
ভাগ্য নিয়ে কথা বলতেই সকল কার্পন্য ! এ দেশে হয়তো এমন এক সময়
আসবে যখন সেনাকুন্জের নীতিনির্ধারক রা বাধ্য হয়ে তাদেরকে সেনাকুন্জে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে যাবেন । এবং বলবেন, এখানে বসে
আপনারা দুজন অংগীকার করে যান - এই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে একযোগে কাজ করবেন। সকল অপশক্তি এদেশ থেকে তাড়িয়ে
দিতে আপনারা হবেন ঐক্যবদ্ধ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।