আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রথম আলো ব্লগে সামহোয়্যারের ব্লগারদের নিক জালিয়াতি প্রসঙ্গে...

এইখানে শায়িত আছেন বাংলা ব্লগ ইতিহাসের কলঙ্ক...

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে মুক্ত চিন্তাধারার অবারিত চর্চায় বাংলা ব্লগিং বেশ জনপ্রিয়। বিশেষত দেশীয় বা আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, প্রযুক্তি কিংবা নিতান্তই দৈনন্দিন জীবনের খুটিনাটি বিষয়াদি নিয়ে মুক্ত আলোচনার মাধ্যম হিসেবে ব্লগ ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাংলা ব্লগিংয়ের শুরুটা হয়েছিলো ২০০৫ সালে সামহোয়্যার ইন...ব্লগ এর হাত ধরে। তারপরে আরো আসে সচলায়তন ও আমারব্লগ এর মতো জনপ্রিয় কিছু বাংলা ব্লগ সাইট। এরই ধারাবাহিকতায় সাম্প্রতিক সময়ে দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলো নিয়ে এসেছে বাংলা ব্লগ সাইট প্রথম আলো-ব্লগ।

এই উদ্দ্যোগের জন্য প্রথম আলো কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ ও অভিনন্দন। বর্তমানে সাইটটি পরীক্ষামূলকভাবে চলছে। আগামী ৪ঠা নভেম্বর প্রথম আলোর ১০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। কিন্তু সাইটটির এই পরীক্ষামূলক চালনার শুরুতেই একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনার অবতারনা ঘটেছে; আর তা হলো- কতিপয় অসাধু ব্যাক্তির সামহোয়্যার ইন...ব্লগের বিভিন্ন ব্লগারের অজ্ঞাতসারে তাদের নামেই প্রথম আলো-ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করা। সাইটটি পরীক্ষামূলক পর্যায়ে ঘটলেও ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও ভয়াবহ।

প্রথমে যখন ব্লগার চিকনমিয়া, অ্যামাটারের নিক নকল হবার কথা শুনেছিলাম তখন পর্যন্ত ভেবেছিলাম যে এটা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা, আস্তে আস্তে এলো ব্লগার জানা ও আরিলের নিক নকলের খবরও। কিন্তু সময় যতো যাচ্ছিলো আর একজনের পর একজন প্রথম আলো ব্লগে তাদের তাদের সামহোয়্যারের নিকটি নকল হয়ে যাওয়ার অভিযোগ নিয়ে আসছিলেন, বুঝলাম বাংলা ব্লগিংয়ের ইতিহাসের ঘৃণ্যতম কাজগুলোর একটি ঘটেছে। এমনকি ক'জন ব্লগারের ক্ষেত্রে ব্লগারদের নিজেদের ছবি পর্যন্ত ব্যবহার করেছে ঐ অজানা ব্যাক্তিরা। আমার বুকটাও দুরু দুরু করছিলো। ক'জন ব্লগার যখন বললেন আমার নামও নাকি তারা প্রথম আলো ব্লগে নতুন ব্লগারের তালিকায় দেখেছেন, বুঝলাম আমার আশঙ্কাই সত্যি হয়েছে।

গুগলে সার্চ দিয়ে পেয়ে গেলাম আমার সামহোয়্যারের নাম দিয়ে প্রথম আলো ব্লগে খোলা ব্লগটির লিংক। অজানা সব আশঙ্কায় মন ভরে গেলো। কি হবে যদি যে এই নিক খুলেছে সে এই নিক দিয়ে আমার মতাদর্শের বিরুদ্ধচারন করেন পোস্ট দেয়? শুধু আমি কেন? কি হবে সামহোয়্যারের ঐ সকল ব্লগারের যাদের নিক কপি হয়েছে? অনেকেই একটা প্রশ্ন করেছেন। আমরা এটাকে কেন প্রতারণার শামিল করছি। আমরা যারা ব্লগিং করি তাদের কারো নাম/নিকই কোন কপিরাইটেড কোন বস্তু নয়।

কিন্তু অনেকেই আছেন এই ব্লগে যারা তাদের ব্লগিং করে রীতিমতো আইকনে পরিণত হয়েছেন তাদের অনন্য ব্লগ লেখার ভঙ্গি আর ব্লগীয় ব্যাক্তিত্বের বলে। ব্লগের প্রায় সবারই আছে এমন নিজস্ব ব্লগিং স্টাইল। অনেকের পোস্ট দেখলেই নিশ্চিৎভাবে বলে দেয়া যায় যে এটা তার পোস্ট। ব্লগারদের পোস্ট শুধুই কিবোর্ডে টাইপ করা কতগুলো কথা নয়, এ কথাগুলো সেই কথা যা তারা মনে ধারন করেন, যা তারা বিশ্বাস করেন। এ কথাগুলো তাদের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, আশা-হতাশার বার্তাবাহক।

শুধুই কথা নয় এগুলো........ খুব স্বাভাবিকভাবেই আমরা সবাই ভিন্ন ভিন্ন নীতি আর মতাদর্শে বিশ্বাসী। কেউই চাইবেন না তার এই বিশ্বাসগুলোয় কেউ অনধিকার চর্চা করুক। সামহোয়্যারের ব্লগারদের এই নিকগুলো নকলের মধ্য দিয়ে একটি অত্যন্ত অসৎ পরিকল্পনার বাস্তবায়নের প্রথম ধাপটি সম্পন্ন হয়েছে। আর সেই অসৎ কাজটি হলো সামহোয়্যারের ব্লগারদের ভাবমূর্তি নষ্ট করা। ইতিপূর্বে সামহোয়্যারের ব্লগের ভিতরেও এমন ঘটনা ঘটানোর একাধিক চেষ্টা হয়েছে।

যেমন ব্লগার "সৈয়দ আমিরুজ্জামানের" নিকটির একটু পরিবর্তিত রূপ ব্যবহার করে এবং তারই ছবি ব্যবহার করে অন্য কোন এক ব্যাক্তি সৈয়দ আমিরুজ্জামানের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ও পক্ষান্তরে ব্লগের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন। ঘটনা উন্মোচনের সাথে সাথে সেই এ্যাকাউন্টটি ব্যানও করা হয়। প্রথম আলো ব্লগে এই নিকগুলো খোলার পর ব্লগার থেকেই যেসব ব্লগারদের নিক নকল করে খোলা হয়েছে, তাদের মাঝে একধরনের আতঙ্ক কাজ করছে। অনেকেই তাদের প্রিয় নিক নেইমটি রেজিস্টার না করতে পেরে ব্যথীত, যদিও সেটা আমাদের আলোচ্য নয়। আসল কথা হচ্ছে কি হবে যদি এতোগুলো নকল নিক ব্যবহার করে আসল ব্লগারদের ভাবমূর্তি নষ্টকারক পোস্ট দেয়া হয়, করা হয় অপমানকর সব মন্তব্য? কে নেবে সেই দায়ভার? কি হবে যদি এমন একজন ব্লগারের নিক নকল করা হয় যে বাংলাদশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী এবং সেই নকল নিক থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী পোস্ট দেয়া হয়? কার কার নিক নকল হয়েছে তা আমরা এখন অনেকেই জানি, কিন্তু এরপরে যদি গণহারে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে, কি হবে তখন? এভাবে পোস্ট দিয়ে দিয়ে ব্লগারদেরকে এই নকল নিকগুলো সম্পর্কে কয়দিন আর সতর্ক করা যাবে? আস্তে আস্তে হয়তো আমরা সবাই ক্লান্ত হয়ে পড়বো।

আর সেই কুচক্রী লোক বা লোকগুলো যারা এ ঘৃণ্য কাজটি সংঘটিত করেছে, তারা আমাদের ঐ দুর্বলতারই সুযোগ নেবে। তবে প্রথম আলো ব্লগ কর্তৃপক্ষকে আমার একটি জিজ্ঞাসা আছে। আমরা জানি যে, যখন কোন কমিনিউটি সাইট বা ফোরাম বেটা পর্যায়ে থাকে তখন ঐ সাইটে রেজিস্ট্রেশনের ব্যাপারে ইনভাইটেশন কোড বা নিমন্ত্রন কোড বলে একটি বিষয় অনেক সময় থাকে। আমরা যারা ইন্টারনেটে গুগলের মেইল সার্ভিস জিমেইলের উত্থান সম্বন্ধে জানি, তারা ইনভাইটেশন কোড কিভাবে কাজ করে বোধকরি জানি। ধরুন আপনি আপনাকে কেউ কোন ওয়েবসাইটের ইনভাইটেশন কোড দিলো, আপনি ঐ ইনভাইটেশন কোড অনুসরন করে উক্ত সাইটে রেজিস্ট্রেশন করলেন।

রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট সংখ্যক পরিচিত লোককে ইনভাইটেশন কোড পাঠানোর সুযোগ দেয়া হবে। তারা যদি রেজিস্টার করে তবে তারাও সেই একই সুযোগ পাবে। কিন্তু মজার ব্যাপার খেয়াল করলাম -১১২১২১ এই ৬ সংখ্যার কোডটিকে ব্যবহার করে সবাই গণহারে রেজিস্টার করলেন। কিন্তু এমনটা কি হবার কথা? আমি কোন টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ নই। কিন্তু আমার জানামতে ইনভাইটেশন কোডগুলো প্রতিক্ষেত্রে ইউনিক বা অনন্য একটি কোড হয় যা প্রতিটি ইনভাইটেশনের জন্য ভিন্ন ভিন্ন, ১১২১২১ বা এমন কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নয়।

তবে কি এটা পূর্ব নির্ধারিত ছিলো? কোন নিরাপত্তাজনিত ত্রুটি? নাকি কোন ইস্টার এগ? একটি ইনভাইটেশন কোডই সবার ক্ষেত্রে কাজ করায় যারা এই নিক নকলের কাজটা করেছে তাদের অনেক সুবিধা হয়েছে। ইউনিক সার্ভার জেনারেটেড কোড হলে অন্ততঃ ইনভাইটেশন কোড পাঠানোর তালিকা থেকে জানার একটা সুযোগ থাকতো কারা এ কাজ করে থাকতে পারে বা ইমেইল এ্যাডেসগুলো বিশ্লেষণ করে নকল নিকগুলো ধরতে সুবিধা হতো। অনেকেই বলছেন প্রথম আলো ব্লগের কথা প্রথম আলো ব্লগে গিয়ে বলতে। কিন্তু সামহোয়্যারের ব্লগাররা না চাইতেও যেভাবে এইসব বিষয়ে জড়িয়ে গিয়েছেন তাতে করে বিষয়টা এখন যতোটা প্রথম আলো ব্লগের ঠিক ততোটাই সামহোয়্যার ইন....ব্লগের। প্রথম আলো ব্লগের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে জনাব মাহবুব মোর্শেদ ব্লগারদের এই অনাকাঙ্ক্ষিত হয়রানির জন্য বিব্রত বোধ করে প্রথম আলো ব্লগে বলেছেন: ............একটি সমস্যা নিয়ে বিশেষ করে ভাবার আছে।

সামহয়ারে অনেকেই পোস্ট দিয়ে বলেছেন তাদের নিক অন্য কেউ নিয়ে নিয়েছে। আমরা মনে করি, এটা গুরুতর অন্যায়। বিশেষ করে আরিল, জানা, চিকনমিয়া, অ্যামাটর নিক অন্য কেউ নিয়ে নেয়ায় আমরা বিব্রত। আসলে ইমেইল অ্যাড্রেসের তথ্যটুকু দিয়ে আসল ও নকল নিক বিচার করা খুব কষ্টকর। প্রত্যেকের ইমেইল অ্যাড্রেস যাচাই করাও কঠিন।

ফলে কিছু সমস্যা হয়েছে। আমরা লক্ষ্য রাখবো যাতে, অভিযুক্ত নিকগুলো কোনো অ্যাবিউসের সঙ্গে জড়িত হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারি। প্রয়োজনে নিকগুলোকে ব্যান করে রাখা যেতে পারে। যাদের নিক হাইজ্যাকড হয়েছে তাদের নিক ফিরিয়ে দেয়ার জন্য উদ্যোগও নেয়া যেতে পারে। সবই সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

তবে যে নিকগুলো হাইজ্যাকড হয়েছে তারা যদি আমাদের নিচের ঠিকানায় মেইল করেন তবে আমরা খুশী মনে বিষয়টি মনে রাখার চেষ্টা করবো। আমাদের আশা এই অভিযোগ জানানোর ক্ষেত্রে কেউ প্রতারণার আশ্রয় নেবেন না। আমার জানা মতে প্রথম আলো ব্লগের নীতিমালায় এখনো অব্দি এমন কোন নির্দিষ্ট ধারা নেই যা দিয়ে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধ করা যায়। তবে প্রথম আলো ব্লগের নীতিমালার ৮ এর ঘ থেকে জানলাম: কারও বিরুদ্ধে একাধিক নাম বা ছদ্মনাম (ইউজার নেম বা নিক) ব্যবহার করে ব্লগে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার সকল ছদ্মনাম বাতিল করা হবে। জানিনা যাদের নিকনেইম নকল হয়েছে তাদের বিষয়টা এই নীতিমালার আওতায় পড়ে কিনা।

কর্তৃপক্ষ হয়তো ভালো বলতে পারবেন। বাংলা ব্লগিং জগত এখনো খুব একটা বড় নয়। এটা এখনো অব্দি কোন বিশাল গ্লোবাল সোসিয়াল মিডিয়া নয়। আর তাই যদি আমি বলি "কালপুরুষ" নামটির কথা, সবাই একবার শুনেই চিনে ফেলবেন। অথবা যদি বলি "চিকনমিয়া" নামটির কথা সবার চোখেই ভেসে উঠবে সেই শীর্নদেহী একটি প্রোফাইল ছবির কথা।

এখানে এখনো অব্দি অনেকেই অনেককে চেনেন। অনেকের আন্তরিকতা আর অনুভূতির বলে গড়ে উঠেছে আমাদের আজকের বাংলা ব্লগের এই সাজানো গোছানো ড্রইং রুমটি। কোন কুচক্রী মহলের নগ্ন ও কুরুচীপূর্ণ পরিকল্পনার কাছে আমরা একে বিসর্জন দেবোনা। জনাব মাহবুব মোর্শেদের মন্তব্য থেকে বোঝা যায় ব্যাপারটি সম্পর্কে প্রথম আলো ব্লগ কর্তৃপক্ষ সচেতন ও এটি সমাধানের ইচ্ছা তাদের আছে। তবে এই সমস্যার যতো তাড়াতাড়ি সমাধান হয় আমাদের জন্য ততোই মঙ্গল।

কারন এমন সমস্যা ভবিষ্যতে আরো হতে পারে। দরকার শুধু প্রথম আলো ব্লগ আর সামহোয়্যার ইন...ব্লগ কর্তৃপক্ষের মিলিত প্রচেষ্টা। ইমেইল অ্যাড্রেসের তথ্যটুকু দিয়ে আসল ও নকল নিক বিচার করা খুব কষ্টকর আমরা জানি। কিন্তু এও জানি যে এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ এটাই। উদ্ভূত পরিস্থিতি প্রথম আলো ব্লগের জন্য নিঃসন্দেহে অস্বস্তিকর, একই সাথে অস্বস্তিকর সামহোয়্যার ইন....ব্লগের ব্লগারদের জন্য।

আমি বিশ্বাস করি যে ব্লগারদের স্বার্থে সামহোয়্যার ইন কর্তৃপক্ষ যাবতীয় সকল কিছু করতে তৈরি আছেন। শুধু চাই প্রথম আলো ব্লগ কর্তৃপক্ষের একটু সদিচ্ছা। আর তবেই আমরা পারবো এই গুরুতর সমস্যার ইতি টানতে। আপডেট: * ব্লগার নুশেরার ছবি সম্বলিত ভুয়া নিক প্রথম আলো ব্লগে আবিষ্কৃত হয়েছে । কর্তৃপক্ষ এ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে ব্যান করেছেন।

বুঝতেই পারছেন ব্যাপারটা এখন কোন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। আস্তে আস্তে পুরো ব্যাপারটা জালিয়াতির রূপ ধারণ করছে। * লাভলুদা প্রথম আলো ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করার প্রায় ২ দিন আগেই "লাভলুদা" নিকটি প্রথম আলো ব্লগের অনলাইন তালিকায় দেখা গিয়েছে। তাহলে লাভলুদা তার নিজের নামে ("লাভলুদা") রেজিস্ট্রেশন করলেন কিভাবে? একমাত্র কর্তৃপক্ষই পারেন এর জবাব দিতে। লাভলুদা বলেছেন: সবার নিক নাই শুইনা গেছিলাম আমার নিকটা টেস্ট করতে।

রেজিস্ট্রশন করার বহুত পরে মেইল ও পাইলাম। কিন্তু কালকে বিকালে জানা আপু থেকে শুনলাম আমার নিক নাকি পরশুদিন অনলাইন লিস্টে দেখা গেছে । রেজিস্ট্রেশন করার আগে লগইন করলাম কেমনে ? জাতি জানতে চায়। [মন্তব্যটি করা হয়েছে ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১১:০২ এ এই পোস্টে: View this link]

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।