অনেক হাসি-কান্না মিথ্যা হতে পারে কিন্তু প্রতিটি দীর্ঘশ্বস'ই সত্য।
ইংরেজরা যখন এই উপমহাদেশ শোষন করছিলেন তখন এ আঞ্চলের মানুষকে শোষন মুক্ত করতে আবির্ভুত হয়েছিল সুভাষ চন্দ্র বসু, মহত্মা গান্ধির মতো অনেক আকুতভয় নেত্রিত্ব। আর সেই নেত্রিত্বকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন ঐ সময়ের লেখক সাহিত্যকরা।
বঙ্কিমচন্দ্র ছিলেন ইংরেজ শাসনামলের প্রথম বাঙ্গালী মেজিস্ট্রেট। মেজিস্ট্রেসিতে যোগ দিতে গিয়ে তাকে পরিক্ষা(ইন্টারভিউ) দিতে হয়েছিল,
পরীক্ষক ছিলেন একজন ইংরেজ।
পরীক্ষক বঙ্কিমচন্দ্রকে প্রশ্ন করেছিলেন "হোয়াট ইজ দ্যা ডিফারেন্স বিটউইন আফদ এন্ড বিফদ?"
বঙ্কিমচন্দ্র উত্তর দিলেন : নৌকায় চড়ে নদী পার হচ্ছি এমন সময় প্রচন্ড ঝড় উঠল, এটা হচ্ছে বিপদ। আর এই যে আমি একজন বাঙ্গালী হয়েও ইংরেজের কাছে বাংলার পরিক্ষা দিচ্ছি এটা হচ্ছে আপদ।
ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর পৈতা পরতেন। একদিন শীতের সকালে খালি গায়ে
পৈতা পরে কোথায় যেন যাচ্ছেন, পথে একজন ইংরেজের সঙ্গে দেখা।
খালি গায়ে দেখে ইংরেজ বললেন, কি ঈশ্বর বাবু আপনার ঠান্ডা লাগেনা?
সঙ্গে সঙ্গে ঈশ্বর চন্দ্র তার ট্যামর থেকে এটা কয়েন বের করে বললেন, এই যে গুজে রেখেছি, পয়সার গরমে ঠান্ডা লাগেনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।