ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো সংবিধান ও গণতন্ত্রবিরোধী যেকোনো কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করতে সেনাবাহিনীকে আহবান জানাইসেন প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলায় সেনাবাহিনী এপর্যন্ত ৪বার সফল ভাবে সংবিধান ও গণতন্ত্র রক্ষা করেছে।
প্রথমে শেখ মুজিব ও তার পরিবারকে খুন করার মধ্যমে তাদের গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে।
এরপরে জিয়াউর রহমান।
পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান কিসব বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা শুরু করার অপপ্রয়াস চালাইলে তাকেও খুন করা হয়।
তৃতীয় সফল গণতান্ত্রিক স্বৈরশাসক ছিলেন এরশাদ।
চতুর্র্থ সেনানায়ক হিসাবে গণতন্ত্রের 'চমত্কার' করে দেন মইন উ আহমেদের আধা-সামরিক, আধা সুশীল সমাজের সরকার। পরবর্তীতে সেই সরকারের সাথে 'নেগোশিয়েটর' হিসাবে সজীব জয়ের মধ্যস্ততায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়। এই 'নেগোসিয়েশনের' কথা উনার হার্ভার্ড রিভিউতে জানা গেছিল গত নির্বাচনের আগে। সেই লেখার ব্যাপক প্রসার না হইলেও গত চার বছরের দুই 'গণতান্ত্রিক' দলের বিদেশনীতি আর মার্কিন দুতাবাস-দিল্লিতে ছুটাছুটি দেখলে বুঝা যায়, ১/১১ আমাদের রাজনীতি থেকে জনগনের মতের উপর রাজনৈতিক দলের নির্ভরশীলতা কমায়ে দিসে অনেক।
গত হপ্তায় বেগম খালেদার আর্টিকেলে আমেরিকাকে যেভাবে স্বাগত জানাইলেন বঙ্গাল-দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়, তাতে বুঝা যায় যে উনার হামিদ কারজাই হওনের শখ হইসে। আরেকদিকে হাসিনার সরকার ভারত-রাশিয়ার সাথে এলাইন কইরা নিছে নিজেদের। তাই যদি হয় তাইলে এই দেশের মানুষের কাছে ভোট চাওয়ার কি দরকার? তাবেদার সরকারের স্ট্রাকচার সেই ১/১১ এ যেভাবে প্রতিষ্ঠা পাইসে- তা থিকা আর বাইর হইতে পারবে কিনা বেকার গণতন্ত্র- সন্দেহ হয় ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।