আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হায়ের মানিবক বোধের ভাণ্ডার .......তোমরা মন্তব্য পড়েলই তোমাকে চেনা যায়



হায়ের মানিবক বোধের ভাণ্ডার .......তোমরা মন্তব্য পড়েলই তোমাকে চেনা যায় ...আমি নিজ নামে লিখি... তোমার মতো ছদ্ম নামে নয়, মুখোশ ছাড়া মানুষ আমি । আর মুখে দুখী মানুষের জন্য রাজনীতির বুলি আর পুজীবাদ বিরোধিতা আর চাকর হও পুজিবাদী কোং..এই তো তোমার, রাজনীতি তোমার কাছে ফ্যাশন..তোমাদের মতন নেতা আছে বলেই আমাদের এমন অবস্থা... যীশূ নামের আড়ালে তোমার নোংরামি যীশূ নামকে কংলকিতই করে... ব্লগার যীশূ তোমার মুখে স্রেফ হিসু করতে ইচ্ছা করে... তোমারে সমর্থ না দিলে অন্যের চামচা কিংবা অন্য ধান্ধা আছে মনে হয় ?? ঠিক নিজের মতো করেই তো ভাববা.... কিন্তু বেশীর ভাগ মানুষই তোমার মতো নয়.. সেই ব্লগারদের মন্তেব্য যীশূর প্রতিউত্তর দেখুনঃ ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:২৮ ক্যামেরাম্যান বলেছেন: "জানি, কথাগুলো একটু ছোটলোকি কথার মত শুনাচ্ছে। " শুধু শোনাচ্ছে বললো ভুল হবে ভাই। এই ছোটলোকি কথাগুলো আপনি রাহাকে ব্যক্তিগত ভাবে বলতে পারতেন, যেহেতু তিনি আপনার পরিচিত। ব্লগে দেয়ার কোন দরকার ছিল না।

নিন্দা জানালাম। ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪১ লেখক বলেছেন: না, বিষয়টা ব্যক্তিগত না। এটার সাথে সম্মেলিত সবার অংশগ্রহন আছে। সুতরাং এটা ব্যক্তিগতভাবে বলার কিছু না। আর শাশ্বতর সাহায্যের জন্য উদ্যোগটা যেহেতু ব্লগের, তাই এটার জন্য এখানেই আলোচনা হোক।

আর আমি তো বলেছিই, ছোটলোকি করে হলেও যদি শাশ্বতর জন্য ১ টাকাও বেশী পাওয়া যায়, আমি সে ছোটলোক হতে রাজি আছি। আরেকটা বিষয় আমি বুঝলাম না, রাহাকে বলায় আপনার এতো খারাপ লাগলো কেন? অন্য কোন কাহিনী আছে নাকি? ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৩২ পরীর রানী বলেছেন: যিশুর কাজটি ভালো হয়নাই, রাহা পরিচিত মানুষ । তারে পার্সোনালি কইলেও হইতো, ব্লগে দেওনের দর্কার আছিলো ! আবাল একটা। রাহা যেইটা ভালো করবো সেইটাই করবো। ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪২ লেখক বলেছেন: রাহা যেইটা ভালো করবো সেইটাই করবো।

হ্যা, আমিও তাই আশা করি। এবং তাই আশা করি, এ টি-শার্ট তৈরীতে ঠিক যতটাকা খরচ হয়েছে (সাপ্লাইয়ারের কাছ থেকে নেয়া হলে, ঠিক যত টাকায় নেয়া হয়েছে) তার পরের পুরা টাকাটাই রাহা শাশ্বতর ফান্ডে জমা দেবেন। ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪৪ লেখক বলেছেন: আমি না হয় আবাল, আপনি কার বাল? ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ১:৪৯ রাহা বলেছেন: আপনার যে টি-শার্ট এর খরচ ৬০-৬৫ টাকা পরেছির ওই একই রকম টি-শার্ট আমি ৪০টাকায় (সবকিছু সহ) করে দিতো পারব... কিন্তু তারপর কিছু বলা যাবে না .......... ১৫ ই জুন, ২০০৮ দুপুর ২:৪৭ লেখক বলেছেন: কিন্তু তারপর কিছু বলা যাবে না .......... এর মানে কি? আমি শুধু আপনাকে অনুরোধ করেছি। আর কিছু না। কিন্তু এবার একটা কথা না বলে পারছি না, ঠিক ১০০ টাকাই খরচের হিসাব।

৯৯ না ৯৮ না আবার ১০১ টাকাও না। দারুন একাউন্টিং আপনার! ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:১৪ মুহিব বলেছেন: সহমত ত নাইই বরং কিছুটা বিরক্ত। এই অনুরোধ করা যায় না। হয়ত রাহা কষ্টও পেতে পারে। আরও কিছু বলার ছিল বললাম না।

আমার মন মানসিকতা ছোট তো তাই। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯ লেখক বলেছেন: রাহার কষ্টটাই আপনার কাছে বড় মনে হলো! শাশ্বতের জন্য সাহায্যটা না? দারুন! আপনারে দিয়াই হবে! ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:২৭ উচিত কথা বলেছেন: আপনের পুস্ট পইরা মনে হইল আপনে এক্টা কারনে অসন্তুষ্ট। রাহা গেন্জি বানাইয়া বেচতেছে এইটা আপনের মনে ধরে নাই, আপনে নিজে ছাপাইয়া বেচতে চাইছিলেন ভালো কথা। এক্টু আগে কইলেই পার্তেন, আপনেরেই এইটা কর্তে দেওয়া হইত। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৪ লেখক বলেছেন: হ্যা, আমি নিজে ছাপাইয়া বেচতে চাইলে আগেই বলতাম।

যেহেতু বলিনি, বুঝতেই পারতেছেন, আমি চাই না। আপনে দেখি নিজেই উত্তর জানেন। বুঝিনা তারপরও কেন বোকার মত কথা বলেন। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:২৯ মাহবুব সুমন বলেছেন: দয়া করে সবাই থামেন, বিশেষ করে যিশু> আপনার তো ফোন আছে ! ফোন করেইতো সমস্যা দূর করা যায়, কথা বলে মতপার্থক্য দূর করা যায়। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৫ লেখক বলেছেন: রাহার সাথে তো মত পার্থক্যের কোন বিষয় নাই।

আমরা সবাই চাই শাশ্বতের জন্য সর্বোচ্চটুকু করতে। আমার পোস্টটা খেয়াল করুন। আমি শুধু তাকে অনুরোধ করেছি যে যতটা সম্ভব হয় আমরা যেন শাশ্বতের ফান্ডে দেয়ার চেষ্টা করি। রাহাও নিশ্চয়ই তাই চায়! তাই বলেছিলাম ঠিক ১০০ টাকা খরচ হিসাব না ধরে, ঠিক যতটুকু খরচ হবে তা হিসাব করতে। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪ তানভীর মোর্শেদ বলেছেন: সেইটা আমরা জানি....লাভ থাকেল তুমি নিজে ছাপাইয়াই বেচতা... অপরবাস্তব ও তো তাই করেত চাইছিলা এবার.... যখন এ্যাড এর টেকাটা উঠল না তখন তুমরা আর ছাপাইল্যা না, তার আগে রাহারে একবারও কইল্যা, অপরবাস্তব এর সম্পাদনা শ্যাষ করলা ।

যখন লাভ হইব না বুঝলা ... লস হইব দেইখ্যা রাহারে গিয়া ধরলা । আবার ছাপাইতে কইল্যা... রাহা এবার তুলনামুলকভাবে কম লস খাইছে... প্রথমবার তো মেলা লস.... টাকলা, তোমাগো ন্যাতা , তুমি সবাইরেই চিনি.... তোমাগো খাসলত জানা আচে.... ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৫০ লেখক বলেছেন: তোমার এট্টু চেনা দরকার। তুমি কার কয় নম্বার চামচা? পরিচয়টা দিয়া কতা কও। ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৮ হাসিব মাহমুদ বলেছেন: যীশু আপনার পোস্ট/আহবান বিষয়ে কোন মন্তব্যে গেলাম না । তবে এইটাতে মনে হয় রাহা একটু মাইন্ড করছেন ।

আপনারে একটা পরামর্শ দেই । আপনি এই পোস্টটা ড্রাফট করেন । তারপর রাহার সাথে যোগাযোগ করে (দরকার হলে শশরীরে গিয়ে) তার মাইন্ড ভাঙ্গান । সম্মিলিত প্রচেষ্টার স্বার্থে সেটাই ভালো হবে মনে করছি । আপনাদের দুইজনে ইন্টেনশন নিয়ে কারোরই সন্দেহ নাই ।

অতএব, কেন এইসব ভুলবোঝাবুঝি জিইয়ে রাখা ! ১৫ ই জুন, ২০০৮ বিকাল ৫:১৭ লেখক বলেছেন: হাসিব, ধন্যবাদ আপনার কথার জন্য। তবে এ পোস্ট আমি ড্রাফট করতে চাই না। তবে রাহা খানিকটা মাইন্ড করেছে তা আমারও মনে হয়েছে। আমি তার মাইন্ড ভাঙ্গানোর জন্য বিষয়টা আরও ব্যাখ্যা করে বুঝিয়েছি। তারপরও যদি সে অবুঝের মত কথা বলে............।

আর তার সাথে নিজে গিয়ে কথা বলার মত অবস্থা আমার নেই। আমি অনেক দৌড়ের মধ্যে আছি। ১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:০৭ যীশূ বলেছেন: কৌশিক, হাওয়া বুঝে আমি চলি না। আমার যেটা সত্যি মনেহয় আমি তাই বলি, তাই করি। আমি চাইনি আমার পোস্টের কারনে শাশ্বতকে বাঁচানোর এ টিমওয়ার্ক সামান্যতমও ক্ষতিগ্রস্থ হোক।

তাই আমার পোস্টের আলোচনাও আমি থামিয়ে দিয়েছিলাম। যদিও চাইলে আরও অনেক কথাই বলা যেত। কিন্তু তোমার পোস্ট পড়ে বুঝলাম তুমি আসলে হাওয়া বুঝেই চল। হাওয়া বুঝে এখন চমৎকারভাবে একটা পক্ষ নিয়ে নিলা। ভালো হলো আমার জন্য, তোমারেও চিনলাম।

শাশ্বতর জন্য যদিও খুব বেশি কিছু করতে পারিনি, আর সবারমত বসুন্ধরায় সারাদিন দাঁড়িয়ে টাকা তুলিনি। (তবে সাহায্যের নামে বানিজ্যও করিনি)। তবে আমি এমন নই যে বলে বসবো আমি শাশ্বতর এ কাজে আর নেই। আমি আছি। তোমাদের মত কিছু বানিজ্যিক নোংরা মানুষের নোংরামি পাশ কাটিয়েও যদি একজন শাশ্বতকে বাচানো যায়, তবে আগে সেই চেষ্টাই করবো।

১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:২১ লেখক বলেছেন: দুইটা পক্ষ দেখলা কোথায়? রাহা ও তুমি দুজনই আমাকে একই কথা যখন বলছো - তখন বুঝতে পারো "আমার যেটা সত্যি মনে হয় আমি তাই বলি, তাই করি। " তুমি প্রসংগটা উঠিয়েছো বলে কাজ ছেড়ে দেব, রাহার মত এমন আমি বলতাম না। মুলত আমি তাই করছি, ভাবছি, লিখছি - যা আমার পূর্বপরিকল্পিত। এ-সব দ্বিমত-ত্রিমত ব্লগে আসছে দেখে বরঞ্চ আনন্দিত যে সমালোচনাগুলো উঠে আসতে পারছে। কোন শুদ্ধতার অভিষ্ট্যে যেতে এসব কথা বলা ঠিক না, এ প্রসংগ না উঠলেই হতো - এটাতে বরঞ্চ আমি সীমাবদ্ধতা দেখেছি।

উদ্দেশ্য যখন ভাল, স্বচ্ছ হতে বাধা কি! যত প্রশ্ন সব প্রকাশ্যে উত্তর দেবার সাহস থাকা চাই। প্রয়োজনে ভুল সংশোধন বা লজ্জিত হবার মানসিকতা। নতুন কিছু ভাবা দরকার। এই প্রচলিত ধরণের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। কোন লাভ হয় নাই।

১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৩৩ মুহিব বলেছেন: বসুন্ধরার একটি প্রোডাক্ট থেকে ১ টাকা এসিডদগ্ধদের জন্য খরচ হয়। আমরা বসুন্ধরাকে বলতে পারিনা আপনার খরচ কত আর দান করছেন কত। ধরে নেই টিশার্ট বানাতে ২০ টাকা লাগে। রাহা অফার করল সে প্রতিটাতে ১০০ টাকা নিবে। এখানে কিছু করার নেই।

না পোষালে অন্যখান থেকে নেয়া যেত। আমি রাহার উপর বিশ্বাস রাখি। এই ব্যাপারে যদি সে আহত হয়ে থাকে আমি সমবেদনা জানাই। ১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১০:৪৫ যীশূ বলেছেন: আমি তোমার পোস্ট থেকেই কয়েকটা লাইন দিলাম, ১. "যীশুর পোস্টটি আবেগের মোড়কে সমৃদ্ধ থাকলেও একটা কনফিউশন তৈরী করে। " ---------- আমার আবেগটাকে খুব সহজেই 'মোড়ক' হিসাবে উল্লেখ করেছো! ২. "প্রথমেই ভাবতে হবে, এই বিষয়টা আদৌ উত্থাপন করা সংগত হয়েছে কিনা।

ব্যক্তিগতভাবে আমি এমন বিষয় উত্থাপন করতাম না। " ------- মন্তব্যে আবার খুব বড় গলায় বলছো, "এ-সব দ্বিমত-ত্রিমত ব্লগে আসছে দেখে বরঞ্চ আনন্দিত যে সমালোচনাগুলো উঠে আসতে পারছে। কোন শুদ্ধতার অভিষ্ট্যে যেতে এসব কথা বলা ঠিক না, এ প্রসংগ না উঠলেই হতো - এটাতে বরঞ্চ আমি সীমাবদ্ধতা দেখেছি। উদ্দেশ্য যখন ভাল, স্বচ্ছ হতে বাধা কি!" ৩. "প্রতিষ্ঠান কার্যত পরিবহন থেকে সরবরাহের যাবতীয় খরচ বহন করে। যা একুমুলেট করলে টি-শার্টের খরচকে ন্যায্য হিসাবেই প্রতীয়মান হয়।

" -------- আমার পোস্টে আমি কোন হিসাব দেইনি। শুধু বলেছি নিট খরচের হিসাবটা রেখে বাকিটা শাশ্বতের ফান্ডে দিতে। তুমি আমার পোস্টটা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছো। যাই হোক, তোমার মত একটা মানুষের কাছে এগুলো ব্যাখ্যা করতেও আমার ইচ্ছা হচ্ছে না। তোমার কথাই তোমারে ফিরিয়ে দেই, "নতুন কিছু ভাবা দরকার।

এই প্রচলিত ধরণের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। কোন লাভ হয় নাই। " তোমার এই প্রথা আলু মার্কা স্বভাব পাল্টাও। ১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৭ লেখক বলেছেন: এটা তোমার আবেগের নির্যাস শূণ্যতার কথা বলে না, পোস্টটাতে আবেগের ঠাসাবুনটের কথাই বলা হয়েছে। বা বলতে পারো আবেগ-সম্বলিত।

মোড়কের ভেতরে তোমার অন্য লক্ষ্য ছিল সেটা কি বলেছি? বলেছি কনফিউশন তৈরী হবার কথা। এটা তো একটা রিয়েলিটি, নাকি! আমি স্বীকার করছি আমারও কনফিউশন তৈরী হয়েছিল। যখন টি-শার্ট দেখলাম তখন অনেকের মত আমারও প্রশ্ন জেগেছে, এর খরচ কি ১০০ টাকা হতে পারে? কিন্তু সেটা উল্লেখ করাটা প্রয়োজন মনে করিনি। আমি উল্লেখ করতাম না - কারণ আমার মনে হতো এর উল্লেখ শাশ্বত-প্রকল্পে অস্থিরতা তৈরী করতো। তুমি মনে করেছো উল্লেখ করার প্রয়োজনীয়তা যা আমার মনে হয় সবার কনফিউশন দূর করতে সাহায্য করেছে।

আমি যেমন মানুষ সে বিষয়ে তোমার বিবৃতি ভালো লাগছে। তবে আলুটা বোধহয় ভুল হলো। এটা হবে পোড়াআলু - শুধু মাত্র সিংগারাতেই লাগে, আর কোন পদে যায় না। ১৬ ই জুন, ২০০৮ সকাল ১১:১৮ শেরিফ আল সায়ার বলেছেন: যীশূ সাহেব, সাহায্যের নামে বাণিজ্য করা হচ্ছে, তাই যদি আপনি মনে করেন। তাহলে, সেই বাণিজ্যে আপনার অংশগ্রহণ না করাই শ্রেয় বলে আমি মনে করি।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।