localtalk [at] gmail [dot] com
ছয় পৃষ্ঠার 'দৈনিক' আমাদের সময়ে সবমিলিয়ে গড়ে চার পৃষ্ঠাই সরকারি-বেসরকারি বিজ্ঞাপন থাকে। বাকি দুই পৃষ্ঠার মধ্যে প্রথম পৃষ্ঠায় দর্শনীয় স্থানে নাঈমুল ইসলাম খানের কলাম থাকবেই। আর অবধারিতভাবে সেই কলামের বিষয়বস্তু হয়ে থাকে- বিজ্ঞাপনের রেট, অর্থাভাবে আমাদের সময় কর্মীদের বেতন দিতে না পারা আর বিভিন্নজনের কাছ থেকে বাধ্য হয়ে ধার নেওয়ার গল্পগাঁথা।
দৈবচয়ন ভিত্তিতে নির্বাচিত নাঈমুল ইসলাম খানের কয়েকটি লেখার শিরোনাম দেখলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠবে-
দৈনিক আমাদের সময়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
আল্লাহর দোহাই লাগে বিজ্ঞাপনের ন্যায্যমূল্য দিন
পানি উন্নয়ন বোর্ড আমাদের সময়কে বিজ্ঞাপন দিতে গড়িমসি করছে কেন?
বিজ্ঞাপনের উল্লেখযোগ্য মূল্যবৃদ্ধি জরুরি
আমরা টিকে থাকার সংগ্রাম করছি
আমার অপরাধসমূহ
এতো কথার মূল কথা হচ্ছে, নাঈমুলের যে 'দৈনিকে' অর্থের অভাবে রীতিমতো জরুরি অবস্থা ঘোষিত হয়েছে, অর্থের জন্য যিনি পত্রিকার পুরো প্রথম ও শেষ পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপনে ভরিয়ে ফেলতে দ্বিধা করেননি ( এ বিষয়ে কামাল লোহানীর ভাষ্য ), মাসের পর মাস যার পত্রিকার সাংবাদিক-কর্মীদের বেতন হয় না, সেই তিনি সপ্তাহখানেক আগে ১৯ লাখ টাকা দিয়ে বিলাসী গাড়ি কিনেছেন নিজের জন্য। নির্ভরযোগ্য খবর, সন্দেহ নেই।
সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং দুই টাকার দৈনিকের সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানকে অভিনন্দন!
দ্রষ্টব্য : বিষয়গুলো একদিক থেকে ব্যক্তিগত, আবার সার্বিক বিবেচনায় উপেক্ষাও কি করা যায়?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।