নিজের পরিবর্তন এবং দেশের পরিবর্তন
আমি কখনো ডাকটিকিট সংগ্রহ করিনি। ছোটবেলায় দেখতাম আমার মেজোভাই ব্যাপক আগ্রহ নিয়ে এলবামের পর এলবাম ভরিয়ে ফেলছে ডাকটিকিটে। আমার মামা থাকতো আমেরিকায়। তিনি চিঠি পাঠাতেন অনেক দিন বাদে বাদে।
মামাকে বলে দেয়া হতো যেন বার বার একই ডাকটিকিট না পাঠায়।
এবং অনেকগুলো ডাকটিকিট যেন খামের উপর থাকে। মামাও তেমনটি করার চেষ্ঠা করতেন। তিনি অনেক সময় খামের ভিতর বিভিন্ন দেশের ডাকটিকিট ভরিয়ে পাঠাতেন। যখন যেদেশে থাকতেন সেদেশের ডাকটিকিট আসতো। কখনো জার্মানী, কখনো জাপানী।
জার্মান থেকে এলবামও পাঠিয়েছিলেন তিনি।
আবার খামের উপর থেকে ডাকটিকিট তুলে নেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। পোষ্ঠঅফিস থেকেই ডাকটিকিট ছাড়া খাম আসতো। প্রশ্ন উঠতো চিঠিটা এলো কি করে। আসলে কাজটা হতো আমাদের স্থানীয় পোষ্ঠঅফিসে।
ডাকটিকিট ভক্তরা পোষ্ঠঅফিসে হানা দিতো।
মেজোভাইয়ের এবং আশেপাশের আর সকলের আগ্রহ দেখে আমারো কখনো সখনো ইচ্ছে হয়েছিলো, কিন্তু ভিতর থেকে সাড়া পাইনি।
যারা ডাকটিকিট সংগ্রহ করে তাদের কথা ভেবে একটি লেখা লিখলাম। আশা করি ডাকটিকিট ভক্তরা উপকৃত হবেন।
এখানে ক্লিক করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।