আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

স্বায়তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরি নিতে বা ফেরত দিতে সরকারের আর কতক্ষণ লাগে?? এই কি নির্ভেজাল সরকারের আমলের স্বায়তশাসন ??!!

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।

অসম্ভব শক্তিধর এখন মইনুল!! স্বায়তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিও তিনি ফেরত দিতে বা নিতে পারেন !! অসম্ভব শক্তিধর এই মইনুল দেশের বর্তমান সরকারের আইন উপদেষ্টা, ব্যারিষ্টার মইনুল । লোকে বলে সে নাকি আবার সিআইএ'র দীর্ঘকালের পেইড মানুষ । তাহলে তো শক্তিধর হবেন ।

সেসব বাজে কথা বাদ দিলেও আর্মি ব্যাকআপ সরকারের আইন কানুনের রক্ষক ,ক্ষমতা বলে তো কথা। হ্যা ! আজকাল তবে কি স্বায়তশাসিত প্রতিষ্ঠান গুলো এই অরাজনৈতিক সরকারের লম্বা হস্তের নখদর্পে ?? নইলে রায় হবার সাথে সাথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েল উপাচার্য তাদের চাকুরিচুত্য করবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলেন !! নিশ্চয়ই তবে চাকুরিচত্য করার আদেশটি তিনি তথাকথিত উপরওয়ালাদের কাছেই পেয়েছিলেন । কিন্তু বাস্তবে শিক্ষকদের চাকুরিচুত্য করার জন্য যে সিন্ডিকেট অধিবেশন দরকার তা যে উপাচার্য করতে পারেন নাই সেটা তো আইনমন্ত্রী বোধহয় জানেন না । কেননা তিনি তো হুকম দিয়েছেন আগেই , তা তো হয়ে যাবার কথা তাই আজকে যখন শিক্ষকদের এবং শিক্ষার্থীদের মুক্তির ব্যাপারে পকথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন শিক্ষকদের চাকুরিতে পুনর্বহালের জন্য তিনি বলবেন ?? বলেন আলহামদুলিল্লাহ !! এই না হলে কি স্বায়তশাসন??!! সম্প্রতি স্বায়তশাসিত হওয়া আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান তাদের স্বায়তশাসনের নমুনা দেখিয়েছে । ক'দিন আগেই আলাদা হওয়া বিচার বিভাগ এখন স্বায়তশাসিত ।

কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মামলার রায় ঘোষণার আগে তিনি সরকারের উচ্চমহলের নির্দেশে ঢাকা আসেন এবং সেখান থেকে রায় নিয়ে তিনি আবার রাজশাহী ফিরে যান এবং মামলার রায় দেন। তাই সেই এখন দেশের আইনকানুনের মা-বাপ । স্বায়তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিও তিনি ফেরত দিতে বা নিতে পারেন !! সে চাহে তো জানই নিতে পারে আর সামান্য চাকরি??

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।