আসুন সত্য ইসলামকে জানি এবং অন্যদেরকে জানাই ...
পবিত্র কোরআন ও হাদীসে নবী (সা.)-এর পবিত্র আহলি বাইত (আ.)-গণের সূস্পষ্ট পরিচিতি
ইসলামের ভিত্তি স্থাপনকারী, আল্লাহ্ তা'য়ালার সর্ব শেষ নবী এবং উম্মতের একমাত্র কান্ডারী সেই হযরত মুহাম্মদ (সা.) যাদেরকে তাঁর পবিত্র আহলি বাইত হিসেবে আমাদের মাঝে পরিচয় করিয়ে গেছেন ও তাদেরকে অনুসরণ করতে বলেছেন, তাদের সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের বক্তব্যসমূহকে তুলে ধরাই হচ্ছে আমাদের মূল লক্ষ্য।
এ পর্যায়ে আমরা সেই পবিত্র ব্যক্তিদের সম্পর্কে যে আয়াতসমূহ পবিত্র কোরআনে এসেছে সে বিষয়ে দৃষ্টিপাত করবো এবং সে আয়াতগুলো নিয়ে একটু খানি পর্যালোচনা করবো।
যদিও আপনাদের কাছে এ প্রশ্ন উত্থিত হতে পারে যে, কারা সেই নবী (সা.)-এর আহলি বাইত। এ প্রশ্নের উত্তর আমরা প্রথমেই না দিয়ে এ আলোচনার সর্ব শেষে বয়াণ করবো এ উদ্দেশ্যে যে, আয়াতসমূহের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ বুঝার পর প্রিয় পাঠক আহলি বাইতকে জানতে পারেন তাহলে তা হবে পরিপূর্ণ জানা।
এখানে আমরা পর্যায়ক্রমে একটির পর একটি আয়াত তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
তবে বলে রাখা দরকার যে, নবী (সা.)-এর আহলি বাইত সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে অনেক আয়াতই এসেছে কিন্তু যে আয়াতসমূহে অত্যন্ত পরিস্কারভাবে তাদের বর্ণনা দেয়া হয়েছে আমরা এখানে শুধুমাত্র সেগুলোরই আলোচনা করবো।
উদ্দেশ্য শুধু এতটুকুই যে, এ আলোচনা থেকে প্রিয় পাঠক মহল নবী (সা.)-এর পবিত্র আহলি বাইতকে চিনে তাদেরকে অনুসরণের মাধ্যমে নিজেদেরকে বেহেশ্তী করে গড়ে তুলতে পারবেন।
আপনাদের সবাইকে আমাদের এই আলোচনাকে গভীরভাবে পর্যালোচনা করার আহবান জানিয়ে আলোচনাকে শুরু করছি।
১- মুবাহিলার আয়াতে নবী (সা.)-এর আহলি বাইত (আ.):
فَمَنْ حآجَّاكَ فيهِ مِن بَعدِ ماَ جآءَكَ مِنَ الْعِلْمِ فَقُلْ تَعاَلوْا نَدَعُ أَبْنآءَناَ وَ أَبْنآءَكُمْ وَ نِسآءَناَ و نِسآءَكُمْ و أَنْفُسَناَ وَ أَنْفُسَكُمْ ثُمَّ نَبْتَهِلْ فَنَجْعَل لَّعْنَتَ اللهِ عَلَى الْكَذِبينَ.
-"যখন (ঈসা সম্পর্কিত) জ্ঞানগর্ভ আলোচনার পরেও তারা তোমার ব্যাপারে কথা বলছে এবং তোমার উপর চড়াও হচ্ছে তখন তুমি রূখে দাড়াও আর তাদেরকে বল: আমি আমার মহিলাদেরকে নিয়ে আসবো তোমরাও তোমাদের মহিলাদেরকে নিয়ে আসবে, আমি আমার সন্তানদেরকে নিয়ে আসবো তোমরাও তোমাদের সন্তানদেরকে নিয়ে আসবে, আমি আমার নফসকে নিয়ে আসবো তোমরাও তোমাদের নফসকে নিয়ে আসবে, তারপর মুবাহিলা করবো এবং আল্লাহ্র লানতকে মিথ্যাবাদিদের উপর বর্ষণ করবো"।
ঘটনাটি এরূপ:
নাজরান শহরের খৃষ্টানরা নবী (সা.)-এর সাথে ধর্মীয় বিষয়ে মুনাযিরাহ্ করতে মদীনায় আসে এবং বিভিন্ন বিষয়ের উপর মুনাযিরাহ্ করে কিন্তু যখন কোন ক্রমেই তারা বিজয় অর্জন করতে পারছিলনা তখন তারা মুনাযিরাহ্ বন্ধ করার ইচ্ছায় বলল: এ সকল কিছু আমাদেরকে সন্তুষ্ট করতে পারবে না, তাই আমরা মুবাহিলাহ্ করতে প্রস্তুত।
অর্থাৎ একটি স্থানে একত্রিত হয়ে আল্লাহ্র ইবাদত করতে শুরু করবো এবং একে অপরের প্রতি ততক্ষণ পর্যন্ত ধিক্কার দিব যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ আমাদের মধ্যে একপক্ষকে ধবংস না করছেন।
নবী (সা.)-এর প্রতি উল্লেখিত আয়াতটি আসার কারণে তিনি মুবাহিলার প্রস্তাবকে স্বাদরে গ্রহণ করলেন। সকল মুসলমানরাও এই বিষয়ের প্রতি অবগত হলেন। তাই তারা একে অপরের সাথে বলতে শুরু করলো এই মুবাহিলায় কি ঘটবে?!
সকলেই অধির আগ্রহে মুবাহিলার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। নির্দিষ্ট দিন পৌছালো (৯ম হিজরীর ২৪শে যিলহাজ্জ)।
নাজরানের প্রতিনিধিরা তাদের নিজস্ব সভায় একটি মনোবিজ্ঞানীক বিষয় ব্যবহার করেছিল যা হচ্ছে নিজেদের সকলকে এই বলে নির্দেশ দিয়েছিল যে, যদি মুহাম্মদ (সা.) অনেক লোকজনসহ হৈ চৈ করে মুবাহিলা করতে আসেন তাহলে তাঁর সাথে মুবাহিলাহ্ করবে এবং ভয় পাবে না। কেননা তাঁর কাজে কোন সত্যতা নেই, কারণ তিনি হৈ চৈ করে জিততে চায়। আর যদি তিনি নিজের বিশেষ সন্তান-সন্তোতি ও আত্বীয়-স্বজনদের অল্প কয়েকজনকে নিয়ে মুবাহিলায় অংশ গ্রহণ করে তবে তাঁর সাথে মুবাহিলাহ্ করবে না। কেননা তা হবে আমাদের জন্য ক্ষতিকর ও ভয়ানক।
নাজরানের প্রতিনিধিরা মুবাহিলার নির্দিষ্ট স্থানে একত্রিত হয়ে তৌওরাত ও ইঞ্জিল পড়ে খোদা তা’য়ালার ইবাদত করার জন্য প্রস্তুত হল এবং ঐ স্থানে নবী (সা.)-এর আসার অপেক্ষায় থাকলো।
হটাৎ তারা দেখলো যে, নবী (সা.) চারজনকে সাথে নিয়ে আসছেন যার একজন হচ্ছেন মহিলাদের স্থানে নিজের কন্যা হযরত ফাতিমা (সালা.), অপরজন হচ্ছেন নফসের স্থানে তাঁর জামাই হযরত আলী (আ.) এবং অন্যরা হচ্ছেন সন্তানদের স্থানে হযরত ফাতিমা ও হযরত আলী (আ.)-এর দুটি শিশু সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইন (আ.)।
শারজীল, (যে ছিল নাজরান প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন জ্ঞানী ব্যক্তি) তার সঙ্গী-সাথীদেরকে বলল : আল্লাহর কসম আমি এমন কয়েকজনকে দেখছি যে, তারা যদি আল্লাহর কাছে চায় যে পাহাড় তাদের নিজেদের স্থান পরিবর্তন করুক তবে অবশ্যই তাই ঘটবে। তাদেরকে ভয় পাও এবং মুবাহিলাহ্ করো না।
যদি মুহাম্মদ (সা.)-এর মুবাহিলাহ্ কর তবে আমাদের একজনও অবশিষ্ট থাকবে না। আমার কথা বিশ্বাস কর।
পরবর্তীতে না শুনলেও অন্ত্যতপক্ষে এবারের জন্য হলেও আমার কথা শোন।
শারজীলের পীড়াপিড়ী নাজরানের প্রতিনিধিদের উপর প্রভাব বিস্তার করলো। বিশেষ ধরনের অস্থিরতা তাদেরকে ঘিরে ধরলো। দ্রূত তাদের একজনকে নবী (সা.)-এর স্বাক্ষাতে প্রেরণ করলো এবং মুবাহিলাহ্ বন্ধ করার জন্য বিনীত অনুরোধ জানালো এবং শান্তি চুক্তির পরামর্শ দিল।
নবী (সা.) তাদের উপর অনুগ্রহ করলেন এবং সহজ শর্তস্বাপেক্ষে তাদের সাথে শান্তি চুক্তিতে আবদ্ধ হলেন।
এই শান্তি চুক্তি চারটি ধারায় সম্পাদিত হয় যা নিম্নরূপ :
১- নাজরানের জনগণ (ইসলামী শাসন ব্যবস্থার অধীনে নিরাপত্তা সংরক্ষণের সাথে সাথে) প্রতি বছরে দুই হাজার আলখেল্লা পোশাক দুই কিস্তিতে দিতে বাধ্য থাকবে।
২- নবীর (সা.) প্রেরীত ব্যক্তি নাজরান শহরে একমাস ও তার অধীক সময় সেখানে থাকার অধিকাক প্রাপ্ত হবেন।
৩- যখনই ইয়ামানে ইসলামের বিরুদ্ধে শোরগোল হবে তখনই নাজরানের জনগণ ত্রিশটি যুদ্ধর পোশাক (যেরেহ্) ও ত্রিশটি উট নিশ্চয়তা প্রাপ্ত ঋণ হিসেবে ইসলামী সরকারকে দিতে বাধ্য থাকবে।
৪- এই শান্তি চুক্তি সম্পাদনের পর থেকে সুদ খাওয়ার পদ্ধতি নাজরানের জনগণের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হল।
হ্যাঁ নাজরানের প্রতিনিধিরা এরূপ বাধ্য-বাদকতাসহ আত্মসমর্পীত হল।
যেহেতু তারা উম্মূক্ত আলোচনায় হেরে গিয়েছিল তাই নাজরানের উদ্দেশ্যে মদীনা থেকে রওনা হল (বিহারুল আনোয়ার, খণ্ড- ২১, পৃ.- ৩১৯ থেকে ৩২৪ পর্যন্ত। সিরাহ্ ইবনে হিশাম, খণ্ড-২, পৃ.- ১৭৫। ফুতুহুল বিলাদান, পৃ.-৭৬। আকবালে সাইয়্যেদ ইবনে তাউউস, ৪৯৬ পৃষ্ঠার পর থেকে)।
আর এই আয়াতটি (সূরা আলে-ইমরানের ৬১ নং আয়াতটি) নবীর (সা.) আহলি বাইত (আ.)-গণের পবিত্রতা এবং বিশিষ্টতার একটি জ্বলন্ত প্রমাণ।
এখানে আহলি বাইত (আ.)-গণ সম্পর্কিত নবী (সা.)-এর একটি হাদীস তুলে ধরা হল:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহ রাববুল আলামিন সুরা শুরার ২৩ নং আয়াতে এরশাদ করছেনঃ 'হে রাসুল বলে দিন আমি আমার রেসালাতের বিনিময়ে তোমাদের কাছে আমার নিকট আত্মিয়ের প্রতি ভালবাসা ব্যতীত কিছুই চাইনা৷
قال رسول الله صلّي الله عليه و اله :
(১) من مات علي حب آل محمد مات شهيداً
(২) الا و من مات علي حب آل محمد مات مغفوراً له
(৩) الا و من مات علي حب آل محمد مات تايياً
(৪) الا و من مات علي حب آل محمد مات مومناً مستكمل الايمان
(৫) الا و من مات علي حب آل محمد بشّره ملك الموت بالجنة ثمّ منكرٌ و نكيرٌ
(৬) الا و من مات علي حب آل محمد يُزفُّ الي الجنة كما تزفُّ العروس الي بيت زوجها
(৭) الا و من مات علي حب آل محمد فتح له في قبره بابان الي الجنة
(৮) الا و من مات علي حب آل محمد جعل الله قبره مزار ملايكة الرحمة
(৯) الا و من مات علي حب آل محمد مات علي السنّة و الجماعة
(১০) الا و من مات علي بغض آل محمد جاي يوم القيامة مكتوباً بين عينه آيسٌ من رحمة الله
(১১) الا و من مات علي بغض آل محمد مات كافراً
(১২) الا و من مات علي بغض آل محمد لم يشمّ رايحة الجنة
অনুবাদঃ
রাসুলে আকরাম হযরত মুহাম্মাদ (সা.) বলেছেনঃ
(১) যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করবে সে শহীদ৷
(২) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করল সে নিস্পাপ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল৷
(৩) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করল সে তওবা করে মৃত্যুবরণ করল৷
(৪) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করল সে পরিপুর্ণ ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করল৷
(৫) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করবে প্রথমে হযরত আজরাইল অতঃপর মুনকার ও নাকির তাকে বেহেশতের সুসংবাদ দান করবে৷
(৬) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করবে যেরূপ কনেকে সাজিয়ে শশুর বাড়ি নেওয়া হয় সেরূপ তাকে বেহেশতে নেওয়া হবে৷
(৭) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করবে বেহেশতের দুটি দার তার কবরের দিকে উন্মুক্ত হয়ে যাবে৷
(৮) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করবে আল্লাহতায়ালা তার কবরকে রহমতের ফেরেশতাগণের যিয়ারতগাহ বানিয়ে দিবেন৷
(৯) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি ভালবাসা রেখে মৃত্যুবরণ করলসে রাসুলপাকের (সা.) সঠিক সুন্নতের উপর মৃত্যুবরণ করল৷
(১০) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর বংশধরের প্রতি শত্রূতা (বিদ্বেষ) রেখে মৃত্যুবরণ করবে কেয়ামতের দিন এমন অবস্থায় উপস্থিত হবে যে তার দুই চোখের মাঝেলেখা থাকবে "এই ব্যক্তি আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত৷"
(১১) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি শত্রূতা (বিদ্বেষ) রেখে মৃত্যুবরণ করল সে কাফের অবস্'ায় মৃত্যুবরণ করল৷
(১২) জেনে রাখ যে ব্যক্তি হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর বংশধরের প্রতি শত্রূতা (বিদ্বেষ) রেখে মৃত্যুবরণ করবে সে বেহেশতের খুশবু থেকেও বঞ্চিত হবে৷
শিয়া মাযহাবের সুত্রসমুহ:
* ফাযায়েলেশ শিয়া, শেখ সাদুক - পৃ.২হাদীস ১
* আমালি, শেখ তুসী - পৃ.৩০
* আল উমদাহ, ইবনুল বাতরিক- পৃ. ৫৪
* আর রিসালাতুস সাদীয়া, আল্লামা হিললি - পৃ.২২
* মাজমাউল ফাইদা, মুকাদ্দাস আরদেবেলী- খণ্ড৭ পৃ.৫২৭
* মিয়াতু মানকাবাহ, আল কুম্মী -পৃ.৬৪
* তাভিলুল আয়াত- পৃ.৮৬৩ হাদীস ১
* বিশারাতুল মুসতাফা, আত তাবারী – পৃ. ৩৬, ১৯৭
* আরবাইন হাদীস, আল খাযায়ী - হাদীস ১
* আত তারাইফ, ইবনে তাউস –পৃ. ২৯ ( সালাবি হতে)
* বিহারূল আনওয়ার, আল্লামা মাজলিসী -খণ্ড ৭ পৃ.২২১, খণ্ড ২৩ পৃ. ২৩৩, খণ্ড ২৭ পৃ.১১১, খণ্ড ৩৯ পৃ.২৭৭
* আল মুরাজায়াত, আল্লামা শারাফুদ্দীন- পৃ. ৬৯, ৮৩
* মাকামুল ইমাম আলী (আ.), নাজমুদ্দীন আল আসকারী - পৃ.৪৪
* মিনারূল হুদা, ইবনে খালাভেই - পৃ.৫৯৪
* আমানুল উম্মাহ, সাফী - পৃ.১৯১
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়া’তের সুত্রসমুহ:
* তাফসীরূল কাশশাফ, জামাখশারী - খণ্ড ৩ পৃ.৮২ খণ্ড ২পৃ.৩৩৯
* আল হাওয়াদেসুল জামিয়াহ, ইবনুল ফাউতি - পৃ.১৫৩
* ফারাইদুস সিমতাইন, আল হুমাউনি শাফেয়ী - অধ্যায় ৪৯
* ইউনাবিউল মুয়াদ্দাহ, আল কানদুযী – পৃ. ২৭, ২৬৩ , ৩৬৯
* নুরূল আবসার, শাবলানজি - পৃ.১০৪
* আরজাহুল মাতালিব, উবাইদুল্লাহ আমের আল হানাফী - পৃ.৩২০
* মিরআতুল মোমেনিন, ওয়ালিউল্লাহ লাখনাউভী - পৃ.৫
* আস সাওয়ায়িকুল মুহরিকা, ইবনে হাজার হাইসামী - পৃ.১০৯
* রাশফাতুস সাদী - পৃ.৪৫
* নুযহাতুল মাজালিস - পৃ.৪৬৯
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।