ইহা এক ইরানি বালকের কাহিনী। এই নুরানী ইরানি বালক জন্ম নিয়াছিল বাংলাদেশে কিন্তু একদিন আবিষ্কার করিল তাহার পূর্বপুরুষ বাঘের পিঠে চড়িয়া ইরান হইতে আসিয়াছিল।
এরপর যা হওয়ার তাই হল, এই বালকের মাথায় কেবল ঘুরে ইরান দেশ বড়ই সৌন্দর্য। তাহার নিজের জননীর চাইতে ইরানি জননী বড়ই সৌন্দর্য।
যাহারা ইহা নিয়া দ্বিমত পোষণ করিল তাহাদের সবাইকে ব্যান নামের হাতিয়ার দিয়া শোয়াইয়া রাখিল।
কেহ তাহার চশমার প্রশংসা করিল তো কচুকাটা হইল খাল্লাস হইল।
এই হ্যানডিক্যাপ ইরানি বালক তাহার হ্যানডিক্যাপ কেরামতির কাহিনী ইরানি ব্লগে প্রকাশ না করিয়া বাংলাদেশের ব্লগে ফ্লাড বইয়ে দিল।
এই মহান ইরানি বালক বাংলাদেশের সব কিছু নিয়া তাহার উর্বর বর্বর মস্তিষ্ক খরচ করিতে শুরু করিল।
বাংলাদেশের কোন মানুষ ধর্মের অবমাননা করিল, বিস্তারিত না জানিয়া, কাক ইরানি বালকের সেই বিখ্যাত চশমা নিয়া গিয়াছে এই ভ্রমে, দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করিল। অচিরেই সম্ভবত দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির ব্যাখ্যা আসিবে ইরানি প্রথামতে প্রকাশ্যে ফাঁসি দেয়ার পরামর্শ।
সেলাম লহ মোদের ইরানি হ্যানডিক্যাপ বালক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।