তোমায় দেখলে, ইচ্ছে করে শুরু থেকে শুরু করি আবার জীবন.........................।
বাংলাদেশের ঘুমধুম থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ২৫ কিলোমিটার সড়ক যোগাযোগের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সরকার। এ সড়ক স্থাপিত হলে কি হতে পারে দেশের জন্যে??
-সরকার পরিকল্পিত পূর্বমুখী বাণিজ্যের নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে পারে।
-মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের সম্পূর্ণ অবহেলিত উত্তরাংশের কৃষিজাত পণ্য ও মৎস্যসম্পদের সদ্ব্যবহার করা সম্ভব হতে পারে এবং তাতে বাংলাদেশের খাদ্য ঘাটতির কিছুটা লাঘব হতে পারে।
-সীমান্ত বাণিজ্য চালু থাকলে আরাকান প্রদেশের বৃহৎ অংশের জনগণ বাংলাদেশের বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে এবং বাংলাদেশের টেকনাফ স্থলবন্দর সবসময় কার্যকর থাকার সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে।
-মিয়ানমারের জমি বাংলাদেশকে চাষাবাদ ও মৎস্য চাষের জন্য ইজারা দেয়ার ব্যাপারে যে আলোচনা চলছে তাতে দু’দেশেই বাণিজ্যিক পয়েন্ট ও এলাকা সম্প্রসারিত হতে পারে এবং ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রও প্রসারিত হতে পারে।
-মিয়ানমার হয়ে আশেপাশের তৃতীয় দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ আরও ব্যাপকহারে গড়ে তোলা যেতে পারে যাতে পণ্য আমদানি-রফতানিও বাড়তে পারে এবং পাশাপাশি চোরাচালান ও অনেকাংশে রোধ করা যেতে পারে।
আমি পজিটিভ দিক গুলো বলেছি, আপনাদের মতামত প্রত্যাশা করছি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।