আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!
"যৌবনে কারও ছাইরা কথা কই নাই। তহনও কই নাই। এই সরকার জালাইয়া মারতাছে। খালি মারতাছে না, মাইরা কাফনের কাপড় পর্যন্ত ছিনাইয়া লইয়া যাইতাছে।
ফলাফল লেংটা কবর। (খাইয়ালামু)
-কেন এই সরকার কি করছে?
-আর কইয়েন আন্ধার গলিতে পুরিষ করতে ঢুকলে জামা কাপর নিয়া গলি থিকা বাইর হওন যায় না, তয় ওগো একটা নীতি আছে, খবরের কাগজ টা দিয়া বাড়ি যাওনের লিগা।
-লন ভাই একটা সিগারেট টাইনা আসি।
গলিতে ঢুকলাম। দেখলাম আরও কয়েকটা খাড়ায় রইছে।
ভাবলাম ৩বার তো লইছেই ৪বার ব্যপার না। কিন্তু ও আমার জামা কাপড় না নিয়া ২০৬ডার জয়েন্টে আলোড়ণ সৃষ্টি কইরা হাসপাতালে শুয়াইয়া দিল। পরে হুনলাম ভদ্রলোক জেলা যুবলীগের প্রধান আহবায়ক। "(আম্মাআআ)
জমিলার বাপের খলি কিক মারনের অভ্যাস। ছোটবেলায় ফুটবল খেলনের দারুন ঝোক ছিলো।
সে একটা ফ্রিকিক মারলে জমিলা নানা বাড়ীর চালে যাইয়া পড়তো। কিক মারনের অভ্যাস লাষ্টে এমন অবস্হায় দাড়াইলো যে গোলের সামনে গিয়াও ফ্রিকীক, ফলাফল জমিলার মার মন কাড়লো আর তার ফুটবলের টিম থিকা আউট। কিন্তু কিক মারনের অভ্যাস আর গেলো না। বিয়ার পর সকাল বেলা বৌরে কিক, রিক্সার যাত্রী ঠিক ভাড়া না দিলে কীক, বাসওয়ালা লোকাল বাসে মাগনা চড়তে না দিলে কীক, এখন সে হাসপাতালে!
আসেন ঘটনাটা খোলাসা করি, একদিন মুন্সিগন্জ্ঞ শহরে বেলাইনে রিক্সা চালাইতে জনৈক ট্রাফিক সার্জেন্টে নজর কারলো। আর যায় কৈ, ধইরা নগদে ২টা রাম থাপ্পর আর ১০টাকা জরিমানা।
মেজাজটা চইরা গেলো। রিক্সাটা ফুটপাতে থামাইয়া মনে মনে গজগজাইতে লাগিলো। মনে লইলো তার দুনিয়ার পাছায় ফ্রীকিক মারি। ওমন সময় পথে একটা গোল প্যাকেট দেখিলো। আহ্ সেই ফ্রিকীক মারার বাসনা! কিন্তুক যেইনা কীক, ওমনি ধামাকা।
আসলে সেইদিন ছিলো ১৭ই আগষ্ট আর আমাগো শায়খ ভাইয়ের গুনী সাগরেদরা ৫০০টা বোমা সারা দেশে একযোগে ফাটাইছিলো। তার মধ্যে মুন্সিগন্জ্ঞের এক্সট্রাটা কিছুক্ষণ পড়ে ফাটে। পরে যাই হোক ফ্রীকিকে অনন্য অবদান স্বরুপ এক ঠ্যাং ইন্নলিল্লাহ..... কিন্তু এখনো সে কীক মারা থামায় নাই তবে পার্থক্য এতটুকুই আগে মারতো ঠ্যাং দিয়া এখন মারে মুখ দিয়া। (ক্লোজআপহাসি)
তাহলে উপরোক্ত গল্প থিকা কি শিখলাম: খোচাইনা আমাগো অধিকার আর এই ব্লগ আমাগো প্লেগ্রাউন্ড!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।