আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাফলং.তামাবিল.বালাগঞ্জ.সিলহটের পথে পথে....( সুরমা নদীর গাঙচিলদের)



প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে সিলহটের পথে পথে ঘুরছি। আসলেই জায়গাটা আকর্ষণীয়। এবার ঢুকেছি বড়লেখা হয়ে। ওখান থেকে বিয়ানীবাজার। আহা বিয়ানীবাজার কিছু রাখেনাই।

লৌহ মানবরা। চেনা যায়না। মনে হয় এটমবোমার পর হিরোশিমা। গোলাপগঞ্জ থেকে ঢাকা দক্ষিণ। তারপর ভাদেশ্বর।

ঢাকা দক্ষিণে শ্রী চৈতন্যৈর আবাসের খবর পাই পরে। এই দোষ নজমুল আলবাবের। বালাগঞ্চের অনেক মানুষ ইউরোপ আমেরিকা থাকলেও এখনো খুব অনুন্নত এলাকা। কুশিয়ারা নদীটি বালাগঞ্জেও প্রবাহিত। ফেঞ্চুগঞ্জটা খুব ভাল লেগেছে।

কুশিয়ারা নদীটা এখানে চমতকার। গোয়াইনঘাট থেকে রাধানগর হয়ে জাফলং গেলাম। রাধানগর থেকে রিক্সা নিয়ে যখন জাফলং যাচ্ছিলাম। অদ্ভুদ লাগছিল। সমতল চা বাগান।

ঘন গাছপালা আর দূরে মেঘালয়ের বিশাল পাহাড় । প্রায় নির্বাক করে ফেলে। যদিও ষ্টোনক্রেশারদের দৌরাত্যে জাফলংয়ের আকাশ ধোয়ায় ঢাকা। নৌকা নিয়ে ভেতরের দিকে চলে গেলাম। খাসিয়াদেরকে মনে হয় ওখানে থাকতে দেবেনা টাউটরা।

মানুষের কত টাকা দরকার। এখান যেখানে খনন হচ্চে সব নাকি খাসিয়াদের জায়গা। ওখান থেকে গেলাম তামাবিল। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যর মাতৃভূমি। শ্রীপুরের পর্যটন হোটেলের দুপুরের খানা খাই।

দায়সারা গোছের। ঢাকার গাড়ীতে ওটার পর এক সুন্দরী মনীপুরি মহিলার সাথে দেখা। তারপর জৈন্তাপুর হয়ে সিলহট ফিরে আসি। ।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।