সুন্দর হোক সত্য
অনেকেই বলে থাকেন - ১৫ বছরের তথাকথিত গণতন্ত্র আমাদের ডুবিয়েছে এবং এই ধরনের পরিস্থিতি এমন দুর্বল গণতন্ত্রেরই ফসল। কিন্তু সত্যি কি তাই? বিরোধী মনোভাব থাকলেও সবাই বিনাবাক্য ব্যয়ে নিশ্চই স্বীকার করবেন যে দেশ স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পর অনেকদুর এগিয়েছে। যদিও কেউ কেউ বলে থাকেন - সুষ্ঠু পরিবেশ থাকলে আরো বেশী এগুতো। কথা সত্য!! তবুও তো এগিয়েছে। অন্যদিকে স্বৈরাচারী সরকারের কারনে দেশ পিছিয়ে যাওয়ার আশংকায় থাকে।
আমি এখনও বলবোনা বর্তমান অন্তর্বতী সরকার স্বৈরাচারে পরিণত হতে পারে। কিন্তু যদি তারা নিজেদের দৃঢ় না রাখতে পারে তবে আরেকটি দৈত্যে পরিণত হবে। দৃঢ়তার ভিত্তি হতে হবে দেশপ্রেম, নির্লোভতা, সততা, ন্যায়পরায়নতা ইত্যাদি। যদি এসব তারা পূর্ণ করতে পারে তবে তারা হয়তো দেশের মানুষের ভালোবাসা পাবে নয়তো তাদের জন্য খোলা রবে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়। ক্রিকেটে যেমন একই রকম শটে ব্যাটসম্যান রান পেলে হয় চমৎকার শট, আর আউট হলে হয় দায়িত্বহীন।
তো মুখ্য হলো সফলতা। দেশের একজন সাধরণ নাগরিক হিসেবে চাইব এনারা সফল হোন। কিন্তু হাসিনা, খালেদাকে নির্বাসনে দিয়ে এই অন্তর্বতী সরকার তাদের ক্ষমতার মোহকেই প্রকাশ করেছে বলে আমার মনে হয়। এবং এই প্রকাশটা আমার কাছে কেন যেন নগ্ন মনে হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।