সেই ঘোর অমানিশার মধ্যে, অত্যনত্দ আকস্মিকভাবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে সূর্যের মতো উদয় হলেন জিয়াউর রহমান।
কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা উচ্চারণ করেন।
এই ঘোষণা ঐতিহাসিক, যা ইতিহাসে স্থান লাভের যোগ্য।
এই ঘোষণা প্রত্যয়দীপ্ত, সংশয়হীন ও নিঃসংশয়িত।
সামনের দিগে অগ্রসর হওয়ার নির্ভীক, শঙ্কামুক্ত, সাহসী ডাক।
সমগ্র জাতি যখন পাকিসত্দানি সেনাবাহিনীর নির্মমতয় স্তম্ভিত, রাজনৈতিক নেতৃত্বের দিকনির্দেশনাহীনতায় সম্বিতহীন, সেই বিশৃঙ্খল এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন মুহূর্তে জিয়ার সেই ঐতিহাসিক ঘোষণা সমগ্র জাতিকে ঘুরে দাঁড়াবার সাহস, নির্ভীকতা, উৎসাহ ও উদ্যম যোগায়।
সবার মধ্যে এই আস্থা, বিশ্বাস, ভরসা সৃষ্টি করে যে, অসহযোগ আন্দোলনের পরে সশস্ত্র সংগ্রামের অধ্যায় শুরম্ন হয়েছে।
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী অগ্রবর্তী ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।