বেঁধেছে এমনও ঘর শুন্যের ওপর পোস্তা করে..
অন্যান্য দিনের মতই গতানুগতিক একঘেয়ে দুপুর। ভাত খেতে হলে বেশ খানিকটা হাটতে হয়। এ কারনে যথারীতি বিস্বাদ নুডুলসের লাঞ্চ। বিড়ি ধরিয়ে কয়েকবার কেশে নিয়ে ব্লগে আগমন। প্রথম পেজে শমিতের কবিতা হয়ে মন্তব্য দিয়ে শরৎ- এ এসে থেমে, পড়ে নিচে নেমে দেখা গেল কৌশিকের পোস্ট।
একটু এগিয়ে চোখ গেথে গেল। কৌশিক আর রাইসুর ফোনালাপ এবং শর্মী খাওয়ার পরিকল্পনা। বাকীটুকু পড়ুন এ কিক করলাম। হায় ভগবান, এ-কি দেখাচ্ছে? কৌশিকের ব্লগে আমি নাকি ঢুকতে পারবো না। কারণ আমি ইললিগাল অর্থাৎ কৌশিক আমারে ব্যান করছে।
কেন? ওর সাথে তো আমার ভালই দোস্তি। পরশুদিনও বউয়ের পাশে বসিয়ে আমারে আঙ্গুর খাওয়ালো। এক এলাকায় থাকবো এ-কারণে আমার জন্য বাসা খুজলো, সেই কৌশিক বিনা কারণে আমারে ব্যান করলো?
আসলে বিনা কারণে নয়। গতকাল বিকেলে সে আমারেও ফোন করছিলো। এবং বলেছিলো শর্মী খাওয়াবে আমারে।
আমিতো ছয়টা থেকে ওর জন্য বসে আছি ছাপাকলে। আসার নাম নাই। ফোন করে দেখি ফোন বন্ধ। আমি ভাবলাম বউয়ের চাপে অফিস থেকে সোজা বাসায় চলে গেছে। আসতে পারেনি, বেচারা।
কিন্তু না, ওর পোস্টে তো দেখা যাচ্ছে ও ঠিকই এসেছিলো এবং রাইসুরে শর্মী খাওয়ার দাওয়াত দিছে। খাওয়াইছে কিনা বুঝতে পারলাম না কারণ বাকীটুকু তো পড়তে পারলাম না।
আচ্ছা, দাওয়াত দিয়া না হয় খাওয়াস নাই তাই বলে ব্যান করতে হবে। (ও যখন সিগারেট কিনতে গিসিল তখন কি হইছে সেইটা তো ইতি ভাবী ওরে বলার কথা না)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।