আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পেরীর বুদ্ধিভিত্তিক উন্নতির মতবাদ (1)

ভস্ম হই। মৃত্যুর চুমু আমার কপোল ছুঁয়ে যায়। বেঁচে উঠি আবার। নতুন দিনের আশায়। বেঁচে উঠি বারবার।



অনেক সময় বয়োজেষ্ঠ্যদের বলতে শোনা যায়, 'ছেলেটা কি ভাল ছিল, ধমর্্ম কম্ম করত। আর যেই তাকে পড়াশোনা করতে পাঠিয়েছি আর সেই সে শয়তান হয়ে গেছে। নামাজ কালামতো পড়েই না বরং উলটা পালটা কথা বলে। ' কিংবা ভীষন তর্ক যুদ্ধে একজন দাবী করে বসে শিক্ষা দীক্ষা লাভ করে অপরপক্ষ মুরতাদ হয়ে গেছে। আমাদের ব্লগেই এরকম ভুরি ভুরি উদাহরন আছে।

আসলে পার্থক্যটা কোথায়? উচ্চতর শিক্ষা আমাদের অনেক কিছু শেখায় বুঝলাম। কিন্তু মানুষের মধ্যে বুদ্ধির কি পরিবর্তন আনে যার জন্য একজন শিক্ষিত মানুষ অন্যান্যদের চেয়ে আলাদা হয়ে যায়? ব্যাপারটা নিয়ে গবেষনা শুরু করেন উইলিয়াম পেরী নামক এক ভদ্রলোক। তার লক্ষ্য ছিল, কেন কোন কোন ইউনিভার্সিটি অন্য ইউনিভার্সিটির চেয়ে ভালো সেটা যাচাই করা। সেটা করতে গিয়ে তিনি এক থিয়োরী আবিষ্কার করে ফেলেন। পেরীর থিয়োরীর কোন প্রমান নেই।

তবে পরবতর্ী কয়েকটি গবেষনা এটাকে ঠিক বলে খুঁজে পেয়েছে। পেরী আসলে মানুষের বুদ্ধিভিত্তিক উন্নতির একটি ধারা চিহ্নিত করতে সক্ষম হন। এই ধারা অনুযায়ী ছাত্রদের বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে ভাগ করে ফেলা যায়। এবং তাদের বুদ্ধির একটি মান পাওয়া যায়। (দু:খিত সময়ের অভাবে একবারে লিখতে পারছি না।

[link|http://www.somewhereinblog.net/mahbubblog/post/28697236|cieZx

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।