টাঙ্গাইলের এক বন্ধু ঢাকায় থাকে। রাতে আমাকে ফুন করে জানালো- শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ হয়েছে।
শুক্রবার রাত 12টা 1 মিনিটে স্থানীয় শহীদ মিনারে বিএনপি-আওয়ামীলীগ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কমর্ীরা সমবেত হয়। ফুল দেওয়া নিয়ে প্রশাসনের পদক্ষেপ না মেনে আওয়ামীলীগের একদল উশৃংখল কমর্ী শহীদ মিনারের উপরে উঠে তাদের ফুলের তোড়া বাঁধে। বিএনপি কমর্ীরা শহীদ মিনারের উপরে উঠার প্রতিবাদ জানালে উত্তেজনা শুরু হয়।
স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হতে থাকে। কিন্তু চলতে থাকে উভয় পক্ষের স্লোগান। এই স্লোগানের এক পর্যায়ে আওয়ামীলীগের মিছিল থেকে ছোড়া ঢিলের আঘাতে পুলিশের এক এসএএফ সদস্যের মাথা ফেটে যায়। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয়। এরপর আওয়ামীলীগের একটি মিছিল স্থানীয় এলাকা প্রদক্ষিণকালে বিএনপি অফিসের সামনে এসে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
এর কিছুক্ষণ পর বিএনপি'র একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ড পৌছালে আওয়ামীলীগ নেতা কমর্ীরা পেছন থেকে বিএনপি'র মিছিলে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় বিএনপি'র 3 কমর্ী গুরুতর আহত হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। বিএনপি'র কমর্ীরা যে ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয় উল্লেখ করে আমার ওই বন্ধুকে স্মরণ করিয়ে দিলাম গত 28 অক্টোবর আওয়ামীলীগ কমর্ীদের লগি বৈঠা নিয়ে উল্লাসের চিত্র। তাদের নেত্রী ডক্টর লগি বৈঠা ও ডেটলাইনের জনক পাগলা জলিলের আদেশ পেয়ে কমর্ীরা আর দেরী করে নাই।
28জন মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে।
কি আর করুম ভাই। এই দেশে আমাগো থাহন লাগবো। অন্যহানে যাওয়ার কোন উপায় নাই। 28জন মানুষরে যে মারছে, হেইডার জবাব হেতেরা পাইবো, সামনে সময় আইতাছে, ব্যালটের সময়, হুম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।