”সব রাজাকারদের বিচার চাই”
আজকাল খুব জোরে সরেই শুনা যাচ্ছে যে ১৮ বছরের নিচে সব মেয়েরা শিশু। তারা ফিডার খাওয়ার উপযুক্ত। কিসের বিয়ে হবে তাদের। ঠিকমত তো হাঠতেই পারে কিনা তা যথেষ্ট সন্দেহজনক। সবার আদরে দুলালে থাকবে।
পরের ঘরে যাওয়াটা কি মানান সই হয়?
সত্যি অবাক হওয়ার বিষয় যে এ সমস্ত মে্রেযরা যখন অন্য একটা ছেলের সাথে নাচুনি-কুদুনি করে, ঢলাঢলি করে তখন মিডিয়া বা চুশীল সমাজ চোখ উপরে করে নেয়। বুলি ঝাড়তে খাকে প্রেম-ভালবাসা না থাকলে কি সমাজ চলে? আধুনিক হতে হলে তো এগুলা ঢলাঢলি একটু থাকা চাই ই চাই। ব্যস! চুশীল সমাজের আদরী কথায় সুযোগ সন্ধানী পোলারাও মনে করে তাহলে একটু পিরিত হয়েই যাক। হয়ে যাক একটু নিরিবিলি চোখচোখি। আর এভাবেই জানোয়ার ও পশু চুশীল এবং কথিত আধুনিক ব্যাক্তিদের আস্কারায় সমাজে চলছে সর্ব প্রকার অবৈধ মিলেমেশা।
ফলে ১৮ বছরের নিচে লাখ লাখ মেয়ে বিয়ের আগেই হারাচ্ছে কুমারিত্ব। আর কেউ বা পাচ্ছে ফ্রি আধুানক ও চুশীল সন্তান।
হাজারো ঘটনার মাঝে একটি তুলে ধরলে খারাপ হবে না। আমার রুমমেটের এলাকার একটি উদারহণ দেয়া যেতে পারে। রাজশাহী ওর গ্রামের বাসা।
আলোচনা প্রসগ্ঙে একদিন আমাকে বলল যে “ আমাদের গ্রামের একটি মেয়ের প্রেম কাহিনী শুনলাম। আমি বললাম এটা আবার নতুন কি? বেশির ভাগ ম্যায়া-পোলারাই তো করছে। সে বলল, আরে না্ । এটা বলার কারণ হচ্ছে ওই মেয়েটা ক্লাস ফাইভে থাকতে প্রেম করছে। এখন ক্লাস সিক্সে পড়ে।
কিন্তু মজার ঘটনা হলো তাদের বহুবার শারিরীক মিলামেশা হয়েছে। এর মধ্যে ময়েটা প্রেগন্যান্টও হয়েছে”।
এখন আপনারা বলেন কি বলবেন? একটা ১২ বছরের মেয়ে বিয়ে ছাড়া চুশীল ও আধুনিক সন্তান ফ্রি পেল। কিন্তু মিডিয়া, চুশীলরা বা প্রশাসন কেউ এই সন্তান বন্ধ করতে পারলো না বা বন্ধ করার কোনও কার্যক্রমও নিতে পারলো না। উল্টো ফ্রি সন্তান আসার প্রেম-ভালবাসাকে আরও বাহবাহ জানাচ্ছে।
অর্থাৎ ফ্রি আধুনিক সন্তান আসার পুরো উৎসাহ মিডিয়া ও চুশীল সমাজ দেদারসে দিচ্ছে। এটা জানোয়ারদের সমাজে বৈধ।
অপরদিকে একটা আ্যাডাল্ট ১৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে দিতে এই চুশীল , মিডিয়া ও প্রশাসন বাধা দিচ্ছে। তখন হারামীর বুলি কটকট করে বলে যাচ্ছে। একটা বৈধ সংসার নষ্ট করে দিচ্ছে।
কিন্তু কেন এই প্রতারণা ? মূলত এই মানুষ নামক পশুগুলো যেমন বদ-চরিত্র। তেমন সমাজের প্রতিটা ছেলে-মেয়েকে বদ-চারত্র করতে চাচ্ছে। একটা সমাজকে তাদের মত পাশবিক নির্যাতনের খপ্পরে বন্দী করে রাখতে চাচ্ছে। সমাজের সব বৈধগুলোকে করতে চাচ্ছে অবৈধ আর সব অবৈধ গুলোকে বৈধ করতে চাচ্ছে।
আর এই সমস্ত জানোয়ারী কাজ চুশীল ও মিডিয়া বিদেশী মদদপুষ্ট হয়ে করে যাচ্ছে।
পিছনে থাকছে টাকার খেলা। এই পশু গুলো ফ্রি সন্তান আসার মাধ্যম প্রেম-ভালবাসার বিরুদ্বে আইন করতে বলে না। কিন্তু ভাল কাজের বিরুদ্বে ঠিকই আইন করে দিয়েছে।
অতএব সমাজের মানুষকে নিজের ভালোর জন্যই এই গাদ্দারদের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। যদিও গাদ্দারদের সময় ফুরিয়ে আসছে।
প্রকাশ হবে ইনসাফের ইসলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।