অতি দক্ষ মিথ্যুক না হলে সত্যবাদিতা উৎকৃষ্ট পন্থা
তৃনভোজী মহাজোট গঠিত হয়েছে- তেহাতি মন্ডল যার উদ্দোক্তা। সাধারন সম্পাদক পাকাবাল মল্লিক, আহবায়ক ফকরা সাধু আর নৈহাটি বালা।
তেহাতি মন্ডলের ভাষনের মাধ্যমে তৃনভোজী জোটের যাত্রা শুরু হয়- উদ্্বোধনী বক্তৃতায় তিনি বলেন ভুচর এবং শাখাচররা অতিমাত্রায় আক্রান্ত হচ্ছে , ভুচর এবং শাখাচরদের অস্তিত্বের দাবিতে খিস্তি আনদোলনে নাম লেখাতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। নৈরাজ্য নয় আমরা আমাদের পাঠ্যবই সব খেয়ে ফেলে নতুন যুগের সূচনা করবো।
ফকরা সাধু উদাত্ত কণ্ঠে আহবান জানালেন শাখাচরদের বিরুদ্ধ প্রচারনা চলছে এখানে,কেউ প্রতিরোধের নেই, শাখাচরদের মহান ধর্মিয় নেতার বিরদ্ধে এক তালপাতার সেপাই কূৎসা গাইছে। দেশে কি আইন কানুন নাই কোনো?
পাকাবাল মল্লিক তার উদ্্বোধনী ভাষনে বলেন লোক জন আমাকে আড়ালে আবদালে বালপাকনা বলে কিন্তু এখন এই আক্রমন নির্মম ব্যাক্তিপর্যায়ে চলে যাচ্ছে- আমাদের অস্তিত্ব বিপন্ন। লতাপাতা খেয়ে আমরা জীবনধারন করি তাই গায়ে বল নেই প্রচুর কিন্তু আমরা একতাবদ্ধ হলে কোনো শক্তি নেই আমাদের পরাজিত করতে পারে।
মুর্হুমুর্হু খুরের আঘাতে ছিন্নভিন্ন হলো তৃনের বুক। শাখাচারিরা কাঠাল পাতা আর ফুল বর্ষন করলো।
মগডালের কচিপাতা পেয়ে পাঁঠা ভুললো তার মা বাবা মরার শোক।
নৈহাটি বালা তার পরমের সেমিজ ঠিক করে আসলেন মঞ্চে। তার 12 হাত কাঁকুরের 13হাত বীচির মতো বক্তব্যের চেয়ে সম্ভাষন বড়- অনেক লম্বা ভাষনের শুরুতে বৈদেশিক ভাষার কসরত দেখিয়ে তিনি অবশেষে তার মূল বক্তব্য দিলেন-আসলে আমাদের নিরপেক্ষ ইতিহাস পড়তে হবে, নিরপেক্ষ ইতিহাস না পড়লে কে কোন পক্ষে তা বোঝা যায় না। আপনার হায়েনা লিখিত ইতিহাস পড়ে দেখেন।
তার পর জনতা বিচার করবে কে সত্যপক্ষে আছে-যাযাকুল্লাহ খায়ের বলে যখন তার বক্তব্য শেষ হলো সবাই আহা কি অমৃত বানী শুনিয়ে গেলো মোরে রব তুললো।
তবে হায়েনা কিভাবে তৃনভোজি মহাজোটে সামিল হলো এই সত্য কেউ জিজ্ঞাসা করে নাই।
কারো কারো সত্য জানার আগ্রহ কম-
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।