দম্পতিদের কাছে তাঁদের বিয়ের তৃতীয় বছরটি সবচেয়ে আনন্দময়। তখন তাঁরা পরস্পরের অপূর্ণতার বিষয়টি মেনে নিয়েই সুখী সহাবস্থানের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেন। আর সম্পর্ককে দৃঢ় রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে সন্তান গ্রহণের মতো যৌথ সিদ্ধান্তগুলোও তখনই পরিণতি পায়। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নভিত্তিক আইনি প্রতিষ্ঠান ‘স্ল্যাটার অ্যান্ড গর্ডন’ দুই হাজার বিবাহিত নারী-পুরুষের ওপর পরিচালিত গবেষণার ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। গবেষকেরা ওই দম্পতিদের প্রাথমিক পরিচয়-পরবর্তী এক বছর এবং বিবাহ-পরবর্তী জীবনযাত্রার তথ্য-উপাত্তের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেন।
পারিবারিক আইন বিশেষজ্ঞরা আধুনিক দাম্পত্য জীবনের বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখেন। এতে দেখা যায়, বিয়ের তৃতীয় বছরে পৌঁছার পর পারিবারিক আর্থিক বিষয়গুলোও একটি স্থিতিশীল রূপ নিতে শুরু করে এবং উভয়ের (স্বামী-স্ত্রী) সমন্বিত উপার্জন ও ব্যয়ের মাধ্যমে সংসারে একধরনের সুখ বিরাজ করে। তবে বিয়ের পঞ্চম বছরটি অতিক্রম করাটা দম্পতিদের জন্য সম্ভবত কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ, দাম্পত্যে তখন একধরনের ক্লান্তি চলে আসার আশঙ্কা থাকে। কাজের চাপ এবং সন্তান সামলানোর মতো বাড়তি দায়িত্বগুলোও তখন শুরু হয়ে যায়।
টেলিগ্রাফ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।